আবু নাঈম কাজী,স্টাফ রিপোর্টারঃমাগুরা জেলার মহম্মদপুর উপজেলায় সর্বপ্রথম প্লাস্টিক কাচামাল তৈরির কারখানা করলেন, মো: আশরাফুল ইসলাম। তিনি মহম্মদপুর সদরে রহমান মোল্লায় ছেলে। তার এই ক্ষুদ্র শিল্পতে মহিলা পুরুষ দিয়ে মোট ৫০ জন লোকের কর্মসংস্থানের ব্যাবস্থা হয়েছেন। মহম্মদপুরের বিভিন্ন জায়গা, বাজারে রাস্তায় পাশে পড়ে থাকা বোতল অসহায় দরিদ্র লোক সংগ্রহ করে নিয়ে কারখানায় বিক্রি করছেন। অন্যদিকে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা পাচ্ছে । অনেকেই বাড়িতে প্লাস্টিকের ভাঙ্গা চেয়ার, টেবিল ও অন্যন্য দ্রব্য বিক্রি করে কিছু নগদ অর্থ পেয়ে উপকারিত হচ্ছে। এই বিষয়ে এক শ্রমিগের কাছে জানতে চাইলে বলেন, আগে অনেক দুঃখ কষ্ট করে জীবন পার করছিলাম, মহম্মদপুর কোন মিল, কলকারখানা, কর্মসংস্থানের ব্যবস্হা ছিলো না। খুব কষ্ট খেয়ে হঠাৎ এই জায়গা এসে বোতলের মুখ বাচাই করে দিনে ২১৫ টাকা করে পেয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে সুখে জীবন পার করছি এখন। এই বিষয়ে কারখানা মালিক মো: আশরাফুল ইসলাম জানান , আমার এই ক্ষুদ্র শিল্পতে শত শত লোকের কর্মসংস্থানের ব্যাবস্হা করাই লক্ষ আমার। আস্তে আস্তে উন্নতি মেশিন আনবো, ও প্লাস্টিকের এই ক্ষুদ্র থেকে বৃহত্তর করার লক্ষ নিয়ে কাজ করছি।
মাগুরার মহম্মদপুরে রিসাইক্লিং প্লাস্টিক কারখানা তৈরী
আবু নাঈম কাজী,স্টাফ রিপোর্টারঃমাগুরা জেলার মহম্মদপুর উপজেলায় সর্বপ্রথম প্লাস্টিক কাচামাল তৈরির কারখানা করলেন, মো: আশরাফুল ইসলাম। তিনি মহম্মদপুর সদরে রহমান মোল্লায় ছেলে। তার এই ক্ষুদ্র শিল্পতে মহিলা পুরুষ দিয়ে মোট ৫০ জন লোকের কর্মসংস্থানের ব্যাবস্থা হয়েছেন। মহম্মদপুরের বিভিন্ন জায়গা, বাজারে রাস্তায় পাশে পড়ে থাকা বোতল অসহায় দরিদ্র লোক সংগ্রহ করে নিয়ে কারখানায় বিক্রি করছেন। অন্যদিকে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা পাচ্ছে । অনেকেই বাড়িতে প্লাস্টিকের ভাঙ্গা চেয়ার, টেবিল ও অন্যন্য দ্রব্য বিক্রি করে কিছু নগদ অর্থ পেয়ে উপকারিত হচ্ছে। এই বিষয়ে এক শ্রমিগের কাছে জানতে চাইলে বলেন, আগে অনেক দুঃখ কষ্ট করে জীবন পার করছিলাম, মহম্মদপুর কোন মিল, কলকারখানা, কর্মসংস্থানের ব্যবস্হা ছিলো না। খুব কষ্ট খেয়ে হঠাৎ এই জায়গা এসে বোতলের মুখ বাচাই করে দিনে ২১৫ টাকা করে পেয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে সুখে জীবন পার করছি এখন। এই বিষয়ে কারখানা মালিক মো: আশরাফুল ইসলাম জানান , আমার এই ক্ষুদ্র শিল্পতে শত শত লোকের কর্মসংস্থানের ব্যাবস্হা করাই লক্ষ আমার। আস্তে আস্তে উন্নতি মেশিন আনবো, ও প্লাস্টিকের এই ক্ষুদ্র থেকে বৃহত্তর করার লক্ষ নিয়ে কাজ করছি।