দক্ষিণ চট্টগ্রাম প্রতিনিধিঃ- চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার চরতী নুরুল ইসলামের বাড়িতে তুচ্ছ ঘটনার জের ধরে প্রতিপক্ষের সন্রাসী হামলায় মহিলাসহ ৩জন আহত হওয়ার অভিযোগ পাওয়াগেছে।আহতরা হলেন,নাসরিন সুলতানা মুর্তজা বেগম, আরমানুল ইসলাম। আহতদের স্থানীয়রা উদ্ধার করে সাতকানিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসা জন্য প্রেরণ করে।ঘটনাটিন ঘটেছে ১৮ এপ্রিল দুপুর ২ঘটিকার সময় চরতী ইউনিয়নে ১ নং ওয়ার্ডে নুরুল ইসলামের বাড়িতে। এঘটনায় মৃত নুরুল ইসলাম এর পুএ আমানুল ইসলাম বাদী হয়ে সাতকানিয়া থানায় একই এলাকার মোঃ আবদুল আজিজ, আবদুল হক,মোঃ এনাম,হেপাজত নেতা মোঃ ইউসুফ, কহিনুর আক্তার, কাউছার আরা বেগম, তাহেরা বেগম বিরুদ্ধে সাতকানিয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে। থানার দায়েরকৃত অভিযোগ সুএে জানাযায়, নাসরিন সুলতানার মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌস নাঈমা( ৪) বিবাদীদের বাড়িতে খেলা করতে যায়। এসময় বিবাদীর ছেলে ইমন (৭) জান্নাতুন ফেরদৌস নামা কে তাড়িয়ে দেয়।বিষয়টি নাঈমা তার মা নাসরিন সুলতানা কে জানায় বিষয়টি নিয়ে নাসরিন সুলতানা এর কারণ জানতে চাইলে প্রতিপক্ষরা অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। নাসরিন সুলতানা এর প্রতিবাদ করলে বিবাদীগণ দা, কিরিচ, গাছের লাটিসহ দেশীয় অস্ত্রশস্র নিয়ে নাসরিন সুলতানা বসতঘরের উঠানে এসে এলোপাতাড়ি মারধর করে। এর এক পর্যায়ে লোহার রডের আঘাতে নাসরিন সুলতানার ডান পায়ের গোডালীতে এবলার কাঁদে লেগে হাড় ভাঙ্গা রক্তাক্ত জখম হয়। নাসরিন সুলতানা ডাক চিৎকার শুনে মুর্তজা বেগম এগিয়ে আসলে প্রতি পক্ষরা তাঁকেও এলোপাতাড়ি খিল ঘুষি মেরে শরীরের বিভিন্ন স্থানে নীলাফুলা জখম করে। এঘটনা দেখে ফেলায় ছোট শিশু মুবিনুল হক (১০) চড় থাপ্পড় মারিয়া জখম করে বলে থানার দায়েরকৃত অভিযোগের বিবরণে জানা যায়। বর্তমানে উক্ত বিষয়ে মামলা করলে বাদীকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি ধামকি দিচ্ছে বলে বাদী আমানুল ইসলাম জানান। আহত নাসরিন সুলতানা জানান, কিশোর গ্যাং লিডার মোঃ ইউসুফ সন্রাসী ফরিদ ও ইদ্রিস এর প্ররোচনায় আমাদের উপর হামলা চালিয়েছে প্রতিপক্ষরা। তাদের একটি সন্রাসী বাহিনী রয়েছে মুলত আমাদের বসতঘর থেকে উচ্ছেদ করতে মহলটি বিভিন্ন ষড়যন্ত্র মামলা হামলা শুরু করেছে। আমরা সাতকানিয়া মাননীয় এমপি প্রফেসার আবু রেজা নদবী ও এমপি'র পত্নী রেজিয়া রেজার সুদৃষ্টি কামনা করছি। যাতে সন্রাসীরা আমাদের জানমালের ক্ষয়ক্ষতি করতে না পারে প্রশাসনের উর্ধতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।