নওগাঁ প্রতিনিধি :তথ্য অধিকার ফর্মে তথ্য চাইতে গেলেও নওগাঁর পত্নীতলায় প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা শোয়েব খান কর্তৃক দৈনিক জয়পুরহাট খবর পত্রিকার প্রতিনিধি মাহমুদুন নবী নামে এক সাংবাদিককে হেনস্থার ঘটনা ঘটেছে।, উপজেলাটির শিহাড়া ইউনিয়নের সুন্দরপুরগ্রাম আশ্রয়ণ প্রকল্পে অনিয়মের সরেজমিনে অনুসন্ধান করতে গিয়ে, নিন্ম মানের ইট ও উপকরণ দিয়ে প্রকল্পের কাজ করা হচ্ছে এমনটাই চিত্র দেখতে পান কয়েক সাংবাদিক । ।বাঁচার স্বপ্ন নিয়ে যারা সরকারের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকবেন ,যে কোন সময় এই আশ্রয়ণই কাল হয়ে দাঁড়াতে পারে।কারন উদ্ভোধনের পূর্বেই ফাটল ধরতে শুরু করেছে তৈরি হওয়া ঘরে যে কোন সময় এগুলো ভেঙ্গে পড়ে হতাহতের এমনকি মৃত্যুও হতে পারে।এ ধরনের ব্যাপক অনিয়মের ব্যাপারে এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশের পূর্ব উপজেলা বাস্তবায়ন কর্মকর্তা শোয়েব খানের কাছে তথ্য অধিকার আইন (আরটিআই) আবেদনের মাধ্যমে তথ্য চাইলে কর্মকর্তা ক্ষিপ্ত হয়ে আবেদন ফিকে দিয়ে ওই সাংবাদিককে শাসান।তিনি বলেন, কত বড় সাংবাদিক হয়ছো ?দেখে নিবো বলে হুমকি দেন।এ বিষয়ে ওই সাংবাদিক নিরাপত্তার জন্য পত্নীতলা থানায় প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সাধারণ ডায়েরি করতে গেলে ওসি তাদের অপেক্ষা করতে বলে থানা থেকে বেরিয়ে যান। ওসির অনুমতি ছাড়া তাকে জিডির ফরমও দেওয়া হয়নি দীর্ঘখন অপেক্ষার পর ওসি শামসুল আলম শাহ মোবাইলে বলেন, তার ফিরতে দেরি হবে। শিহাড়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান প্রভাব খাটিয়ে তাদের লোকজনকে ঘর দিচ্ছেন।বাদ পড়েছেন প্রকৃত সুবিধাভোগীদের নাম এরকম অভিযোগ আছে।এলাকার অনেকেই মনে করেন, এখানে টাকার লেনদেন ,স্বজনপ্রীতি হয়েছে।এ বিষয়ে শিহাড়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমানের সাথে সাক্ষাৎ এর জন্য একাধিকবার মোবাইলে যোগাযোগ করেও পাওয়া যায়নি।তথ্য অধিকার ফর্মে আবেদন করে তথ্য চাওয়ার পরও কর্মকর্তার এমন আচরণ সমন্ধে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বক্তব্য জানতে চাইলে লিটন সরকার বলেন,ব্যাপারটা আমি জানিনা। যদি এমন কিছু হয় তাহলে আমরা তদন্ত সহকারে ব্যবস্থা নিবো।
অন্যদিকে অনিয়ম নিয়ে ৩ নম্বর ইট ব্যবহার প্রসঙ্গে গতকালকে তিনি অবগত হয়েছেন সব খারাপ ইট পরিবর্তনের কথা বললেও, যে গুলো ইতিমধ্যে হয়ে গেছে সে ঘর গুলো নিয়ে কোন ব্যবস্থার কথা জানাতে পারেননি এই কর্মকর্তা