নদীর তীরে বালুর চরে,রাথুরা গ্রাম।
সেই গ্রামে বসত করে,খলিফা সানাইদার।
আরও করেছে ঘড় বসতি,হইছে চাকুরা।
ঐ গ্রামে মাজার আছে,কামেল আওলিয়া।
নামটি তাহার আহাম্মদ শাহ্ ,লোকের মুখে শুনি।
জিয়ারতে গেলে মানুষ,হইবে অনেক জ্ঞানী।
এখন দেখি মানুষ যায়,করে গান বাজনা।
বে নামাজী জ্বটওয়ালা করে যে নাচনা।
এসব কাজ নিষেধ করেছে, নবী রাসূল কয়।
এই গ্রামের বালক,সুজন নাম তার হয়।
দিবা রাত তার লেখা লেখি, ভোরে উঠে রবি।
তাহার মনে বড় আশা,হইবে সে যে কবি।
তাহার আশা পূরণ করুক,আপে মালেক সাই।
এই গ্রামের উপজেলা নাগরপুরে যাই।
নাগরপুরের একটি ইউনিয়ন,পাকুটিয়া গ্রাম।
সেই গ্রামে জমিদারবাড়ি আছে, কতই যে সুন্ধর।
চারদিকে লোক জন এসে পাকুটিয়া জমিদারবাড়ি দেখে যাই।
রাথুরা, পাকুটিয়ার কথা,কারবা কাছে বলবো।
পাকুটিয়া জমিদার বাড়ী আছে সবার জানা।
দেশ বিদিশির দাওয়াত রইলো
আসিবে সকল।