স্টাফ রিপোর্টারঃ গত ১২ই জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে উপজেলার বড়বাইশদিয়া ইউনিয়নের টুংগিবাড়ীয়া গ্রামের মো. বাহাদুর মুফতী ছেলে রুহুল আমিন রুবেলের সঙ্গে, উপজেলার ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়নের সাজির হাওলা গ্রামের মো. দুধা খাঁর মেয়ে মোছা. ফারিয়ার বিয়ে হয়। পাঁচ লক্ষ টাকা দেনমোহর ধার্য্য করে বিবাহটি সম্পন্ন হয়। বিয়ের সময় ১১ বড়ি স্বর্ন অলংকার দিয়ে নববধুকে ঘরে তুলে আনেন ছেলের মা। ছেলের বাড়ি তুলে আনার পর ১ মাস সংসার করেন নববধু ফারিয়া। হঠাৎ নববধু ফারিয়া তার মায়ের অসুস্থতার কথা শুনে স্বামীকে নিয়ে ছোটবাইশদিয়া নিজ বাড়িতে বেড়াতে যায়। যাওয়ার পরের দিনই ফারিয়ার মা রেজিনা বেগমের কাছে গিয়ে স্বর্ন- অলংকার ও মায়ের চিকিৎসার জন্য স্বামী রুবেলের কাছ হতে নগত ২ লক্ষ টাকা নিয়ে উপজেলার রাঙ্গাবালী ইউনিয়নের পশ্চিম নেতা গ্রামের মৃত আ. শুকুর হাওলাদারের ছেলে মো. শোভনকে নিয়ে পালিয়ে যায়। তার পরের দিন খোজাখুজির পর নববধু ফারিয়া ২৭ আগস্ট বিজ্ঞ নোটারী পাবলিক এর কার্যালয় ঢাকা, বাংলাদেশের মাধ্যমে স্বামী রুবেলকে তালাক দেন স্ত্রী ফারিয়া ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করেন। এরপরে সেদিনই নিজ ইচ্ছায় উপজেলার রাঙ্গাবালী ইউনিয়নের পশ্চিম নেতা গ্রামের মৃত আ. শুকুর হাওলাদারের ছেলে মো. শোভনকে বিয়ে করেন তিনি। ২ লক্ষ টাকা দেনমোহর ধার্য্য করে বিজ্ঞ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/নোটারী পাবলিক আদালত, বরিশালে তাদের বিবাহ সম্পন্ন হয় তাও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেইসবুকে প্রচার করেন। এরপর থেকেই লাইভে এসে উল্টা স্বামী রুবেল হুমকি নানাভাবে হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। বিষয়টি রাঙ্গাবালী থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। ডায়েরী নং ৮১০। এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে মেয়ে ফারিয়া মাদকসেবন করত সবসময় । বিয়ে নয় প্রতারনা করাই নববধু ফারিয়ার মূল্য উদ্দেশ্য।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
