ঝিনাইদহে ৪’শ পরিবারের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
ঝিকরগাছায় বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে গনতন্ত্রের বিজয় দিবস পালন
স্টাফ রিপোর্টার: ঝিকরগাছা উপজেলায় বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে ৩০শে ডিসেম্বর গনতন্ত্রের বিজয় দিবস পালন করেছে ঝিকরগাছা উপজেলা ও পৌর আওয়ামীলীগ। দিবসটি উপলক্ষে বুধবার বিকালে উপজেলা ভাস্কর্যের মোড় থেকে এক আনন্দ মিছিল বের হয়। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে উপজেলা মোড়ে এসে শেষ হয়। মিছিলের আগে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মুজিববর্ষ উপলক্ষে গাবতলীতে ৪৫জন পরিবার পাচ্ছে দূর্যোগ সহনীয় ঘর
মোঃ সবুজ মিয়া বগুড়া প্রতিনিধিঃআশ্রয়নের অধিকার শেখ হাসিনার উপহার এই স্লোগানকে সামনে রেখে" মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে বগুড়ার গাবতলীতে ৪৫জন গৃহহীন পরিবার পাচ্ছে দূর্যোগ সহনীয় বাসগৃহ। ইতিমধ্যে ঘরগুলো নির্মাণের প্রায় শেষ পর্যায়ে এসেছে। এখন প্লাষ্টার ও রং এর কাজ চলমান রয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসসূত্রে জানা গেছে, মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রনালয়ের আওতায় দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর কর্তৃক ব্যস্তবায়িত বগুড়ার গাবতলীতে গৃহহীনদের জন্য নির্মিত হচ্ছে দূর্যোগ সহনীয় বাসগৃহ। স্বপ্নপূরণ হতে যাচ্ছে অসহায় গৃহহীন পরিবারগুলোর। স্ত্রী, সন্তান নিয়ে যারা খোলা আকাশের নিচে রোধ-বৃষ্টি উপেক্ষা করে দীর্ঘদিন যাবত বসবাস করেছেন।
শেখ হাসিনার উপহারের এই ঘর পেয়ে বদলে যাবে গৃহহীন পরিবারগুলোর জীবনযাত্রার মান। দৈনিক কাজকর্ম শেষে রাতে দু-মুঠো খেয়ে নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারবে তারা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনা তার অঙ্গিকার অনুযায়ী সারাদেশে গৃহহীনদের আশ্রয়নের অধিকার প্রতিষ্ঠাতা করছেন। এরই ধারাবাহিকতায় গাবতলী উপজেলার মহিষাবান ইউনিয়নের নিশিন্দারা এবং সোনারায় ইউনিয়নের আটবাড়ীয়া গ্রামে সরকারী খাস জমিতে নির্মিত হচ্ছে দূর্যোগ সহনীয় এই ঘর। এরমধ্যে মহিষাবানে ৮টি এবং সোনারায়ে ৩৭টি। উপজেলার মোট ৪৫টি ভূমিহীন অসহায় পরিবার এই ঘরগুলো বরাদ্দ পাচ্ছে। প্রতিটি পরিবারের জন্য দুটি বেডরুম, একটি রান্নাঘর, একটি টয়লেট ও বারান্দা রয়েছে। প্রতিটি ঘর নির্মাণের ব্যয় ধরা হয়েছে ১লাখ ৭১হাজার টাকা।
মানসম্মতভাবে ঘরগুলো নির্মাণের জন্য ইউএনও রওনক জাহানের পরামর্শক্রমে সর্বক্ষণ তদারকী করছেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ক কর্মকর্তা রাশেদুল ইসলাম। এ ব্যাপারে পিআইও রাশেদুল ইসলাম বলেন, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রনালয়ের আওতায় দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর কর্তৃক ব্যস্তবায়িত এই ঘরগুলো প্রকৃত অসহায় মানুষদের চিহিৃত করে তাদের মাঝে হস্তান্তরের তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। বিভিন্ন ইটভাটা মালিকসহ সকলের আন্তরিকতায় এতো অল্পখরচে এইঘর নির্মাণ করা সম্ভম হচ্ছে। তিনি বলেন, খুন দ্রুত সময়ের মধ্যে এই ঘরগুলো সুবিধাভোগীদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এছাড়াও ব্যক্তিগত তহবিল থেকে বগুড়া পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও গাবতলী উপজেলা চেয়ারম্যান রফি নেওয়াজ খান রবিন রামেশ্বরপুরে দুটি গৃহহীন পরিবারকে ঘর নির্মাণ করে দিচ্ছেন।
দলীয় নেতা-কর্মী ঐক্যবদ্ধ থাকলে পৌর নির্বাচনে নৌকাই বিজয়ী হবে- মেয়র খালেক
‘বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল’ পরিদর্শনে জবি উপাচার্য
সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের উদ্যোগে ভোমরা ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট-এ বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল এর ফলক উন্মোচন
হরিণাকুন্ডু পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা
নওগাঁর আত্রাইয়ে গণতন্ত্রের বিজয় দিবস পালিত হয়েছে
১ লা জানুয়ারী হাটহাজারী মাদরাসার তাফসিরুল মাহফিল ও দস্তারবন্দী
যশোরের চাঁচড়ায় প্রতিপক্ষের হামলায় দু’ভাই জখম
সিরাজগঞ্জে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন করায় ৫০হাজার টাকা জরিমানা
নওগাঁয় একদিনে ১৮জন করোনায় আক্রান্ত
নওগাঁর বদলগাছীতে পুকুর থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন বাসিকে ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আবু ইউসুফ জাফর পাপ্পু
কিশোরগঞ্জে গণতন্ত্রের বিজয় দিবসে র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁর আত্রাইয়ে নবাগত ওসি সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
মোহনগঞ্জে ডাক্তারদের বিক্ষোভ সমাবেশ
গণতন্ত্রের বিজয় দিবস উপলক্ষে দিনাজপুরে অনুষ্ঠিত হয় আনন্দ র্যালি
রাজশাহীর বাগমারায় দুবৃর্ত্তরা আলুর গাছ কেটে ফেলেছে
নওগাঁয় আওয়ামীলীগের প্রার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় বারোমাসী আম চাষ
শীতকালেও হাতের নাগালে পাওয়া যাচ্ছে আম। এতে উৎসাহিত হয়ে বাগানটি দেখতে প্রতিদিনই ভির করছেন সাধারণ মানুষ। আম গাছের কোনো অংশে আমের মুকুল। কোনো অংশে মুকুল থেকে বের হয়ে আসা বোল। আবার বোল থেকে গুটি গুটি আম। কোনো কোনো ডালে পরিপূর্ণ পাকা আম। বাগানে আম ছাড়াও বিভিন্ন প্রকার শীতকালীন সবজি, মাল্টা, পেয়ারাসহ বিভিন্ন ফলের চাষও করা হয়েছে।
আমবাগানটি গড়ে তুলেছেন তিনবন্ধু মিলে। হলেন, শহিদুল ইসলাম, মামুনুর রশীদ মামুন ও সোহেল রেজা ছোটবেলা থেকেই একসঙ্গে থাকে। তারা জানান, চল্লিশ বিঘা জমির উপর মিশ্র ফলের বাগানটি করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৮ বিঘা জমিতে বারোমাসি আম বারি-১১ ও কাটুমিন জাতের আম চাষ করা হচ্ছে। এর মধ্যে চার বিঘা জমিতে বারি-১১ জাতের আম চাষ করা হচ্ছে।
২০০৫ সালে ছোট পরিসরে নিজেদের পাঁচ বিঘা জমির ওপর ফলের বাগানটি গড়ে তোলা তারা। পরে আরও ৩৫ বিঘা জমি লিজ নিয়ে বাগানটি বড় করা হয়। বাগানে রকমারি ফলের চাষ করা হচ্ছে। দুইবছর হলো সেখানে বারোমাসি আম কাটিমুন ও বারি-১১ চাষ করা হচ্ছে। বর্তমানে তারা বারোমাসি আম বিক্রিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।
ফলচাষী শহিদুল ইসলাম বলেন, বর্তমানে আমরা ৫০০ টাকা কেজি দরে আম বিক্রি করছি। সবকিছু ঠিক থাকলে আমের দাম ভালো পাওয়া যাবে।
তিনবন্ধু যেভাবে হলেন ফলচাষীঃ
শহিদুল, মামুন ও সোহেল তিনজনই কৃষক পরিবারের সন্তান। কৃষি সম্প্রসারণের এক জরিপে দেশসেরা কৃষক নির্বাচিত হন মামুন। এরপর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে নির্বাচিত করে মামুনকে থাইল্যান্ডে ফুড প্রডাকশন ও ম্যানেজমেন্টের ওপর প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হয়।
প্রশিক্ষণ শেষে তিনি দেশে ফিরে এসে মিশ্র ফলের বাগান গড়ে তোলার উদ্যোগ নেন। আরেক উদ্যোক্তা শহিদুল ইসলাম। তিনি জীবিকার তাগিদে মালয়েশিয়ায় গেলেও ২০০১ সালে দেশে ফেরেন। আর সোহেল বগুড়া পল্লী উন্নয়ন একাডেমী (আরডিএ) থেকে বারোমাসি আম চাষের ওপর প্রশিক্ষণ নেন।
পরবর্তিতে তারা যৌথভাবে বিভিন্ন নার্সারী থেকে চারা সংগ্রহ করে ৫ বিঘা জমির ওপর একটি ফলের বাগান তৈরি করেন। সফলতা পাওয়ায় তারা আরও ৩৫ বিঘা জমিতে মিশ্র ফলের বাগান গড়ে তোলেন। পরে তারা সেখানে বারোমাসি আমের চাষ শুরু করেন।
বারি-১১ ও কাটিমুন
বারি আম-১১ বারোমাসি জাতের আম অর্থাৎ সারা বছরই ফল দিয়ে থাকে। বছরে তিনবার ফল দেয় এ জাত। নভেম্বর, ফেব্রুয়ারি ও মে মাসে গাছে মুকুল আসে এবং মার্চ-এপ্রিল, মে-জুন এবং জুলাই-আগস্ট মাসে ফল আহরণের উপযোগী হয়।
ফল লম্বাটে ( লম্বায় ১১.৩ সেন্টিমিটার ) এবং প্রতিটি আমের গড় ওজন ৩০০ থেকে ৩৫০ গ্রাম। কাঁচা আমের ত্বক হালকা সবুজ। আর পাকলে ত্বক হয় হলুদাভ সুবজ। আম গাছটির উচ্চতা ৬ থেকে ৭ ফুট। গাছটির কোনো অংশে মুকুল, কিছু অংশে আমের গুটি, কিছু অংশে কাঁচা আম, আবার কোথাও পাকা আম। একটি গাছেই ফুটে উঠে আমের 'জীবনচক্র'। এটি খেতে সুস্বাদু, তবে একটু আঁশ আছে। ফলের শাঁস গাঢ় হলুদ বর্ণের। এই জাতের ৪ থেকে ৫ বছর বয়সী গাছ থেকে প্রতিবার ৬০ থেকে ৭০টি আম আহরণ করা যায়।
এছাড়াও এই জাতের একটি গাছে বছরে প্রায় ৫০ কেজি পর্যন্ত আম হয়ে থাকে। বারি আম-১১ এর এক বছর বয়সী গাছে আমের মুকুল আসে। আম গাছের একটি থোকার মধ্যে ৫ থেকে ৬ টি আম থাকে।
আমের উচ্চফলনশীল এই জাতটি বাংলাদেশের সব এলাকায় চাষ উপযোগী। আমের এই জাতটি সম্পূর্ণ দেশীয়, হাইব্রিড নয়।
মে মাস আমের মৌসুম হওয়ায় এ মাসে আমের ফলন বেশি হয়। দ্বিতীয় পর্যায়ে আগস্ট মাসে, তৃতীয় পর্যায়ে নভেম্বর এবং চতুর্থ পর্যায়ে ফেব্রুয়ারি মাসে আম পাকবে।
এছাড়াও দেশে বারি-১১ এর পাশাপাশি থাইল্যান্ডের 'কাটিমুন' নামে একটি বারোমাসি আমের চাষ হচ্ছে। বগুড়া শেরপুর উপজেলা ছাড়াও চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহীসহ বিভিন্ন জায়গায় এই আমটির চাষাবাদ হয়।
জানতে চাইলে শেরপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সারমিন আকতার জানান, খামারকান্দি ইউনিয়নে মাগুড়াতাইর গ্রামে ৪০ বিঘা জমির ওপর মিশ্র ফলের বাগান গড়ে তোলা হয়েছে। সেখানকার ফলচাষীদের নিয়মিত পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। কেউ ফলের চারা নিতে যোগাযোগ করলে আমরা তাকে ওই বাগানের পাঠিয়ে দেই। বাগানটি আগে আমাদের মাল্টা প্রদর্শনী প্রজেক্ট ছিল। সেখানে আমাদের কৃষক মামুন মিশ্র ফলের বাগান গড়ে তুলেছে। সেখানে বারোমাসি আমের চাষ শুরু করে তারা অনেক লাভবান হচ্ছেন।
মোংলায় বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে গনতন্ত্রের বিজয় দিবস পালন
কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের চারলেন প্রকল্পের কাজ পরিদর্শনে উপসচিব
নড়াইলে উদ্বোধন হল বিজয় দিবস বঙ্গবন্ধু t-20 ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
শ্যামনগর গাবুরায় নারীরা ব্যস্ত সময় পার করছে
নড়াইলে বিজয় দিবস ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি লীগ উদ্বোধন
অনলাইন লটারি কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে
পটিয়ার পৌর কাউন্সিলর পদে চমকদেখাতে চান, আবছার উদ্দিন সোহেল
![]() |
আবছার উদ্দীন সোহেল |