সাবেক প্রতিমন্ত্রী আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইন- এর মৃত্যুতে পরিবেশ মন্ত্রীর শোক
৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে আবু মোঃ নাহিদ ব্যাপক প্রচার প্রচারনায় এগিয়ে
অনলাইন রচনা প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান
মোবাইল ও কাগজপত্র থানায় জমা দিয়ে মহত্ত্বের পরিচয় দিলেন রকেট
লাকসাম ১নং খাস খতিয়ান ভূক্ত প্রায় ৭৮ শতক সরকারি সম্পত্তি উদ্ধার
খেলাধুলা শুধু শারীরিক সুস্থতা নয়, মানসিক প্রশান্তিও দেয়: লায়ন মোস্তুফা কামাল
কয়রায় লজিক প্রকল্পের উপজেলা পর্যায়ে সম্বনয় সভা
বগুড়া জুড়েই মোড়ে মোড়ে শীতের ভাপা পিঠা
![]() |
বগুড়া জুড়েই মোড়ে মোড়ে শীতের ভাপা পিঠা |
বাহারি ধরনের পিঠা তৈরি করে বিক্রি করেও আয় করে থাকেন নিম্ন আয়ের অনেকে। তেমনি একজন বগুড়ার বেগুনি খালা। এই নামে সবার কাছে পরিচিত তিনি। বগুড়া শহরের খান্দার এলাকার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের সামনে দীর্ঘ দুই যুগ ধরে পিঠা বিক্রি করছেন বেগুনি খালা। নানান ধরনের পিঠা বিক্রি করছেন। রয়েছে ৬জন কর্মচারিও।
পিঠাপিয়াসুুরা জানায়, বেগুনি খালার পিঠা মানেই অন্যরকম স্বাদ। একের পর এক লাইন ধরে পিঠা কিনছের ক্রেতারা। দূর দূরান্ত থেকেও আসছেন অনেকে। বেগুনী খালার পিঠার সুনাম বগুড়াসহ আশপাশের জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে। গরম পিঠা খেতে বিকেল থেকে ভিড় লেগে থাকে বেগুনী খালার দোকানে। শহরের বিভিন্ন স্থানে শীতকালীন নানা ধরনের খাবারের দোকান থাকলেও বেগুনী খালার দোকানের পিঠার চাহিদা বেশি।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গিয়ে দেখা যায়, বেগুনি খালার ৬টি মাটির চুলায় পিঠা তৈরিতে ব্যস্ত তার কর্মচারিরা। যেন দম ফেলারও ফুরসত নেই তাদের। কোন চুলায় মিস্টি কুশলী, কোন চুলায় ঝাল কুশলী, আবার একটি চুলায় ভাপা পিঠা, অন্যগুলোতে চিতই পিঠা, তেল পিঠা, চালের ঝাল পিঠাসহ নানা ধরনের পিঠা তৈরি করা হচ্ছে।
নারিকেলের মিস্টি কুশলী প্রতিটি ১০ টাকা, ঝাল কুশলী ৮ টাকা, বুটের কুশলী ৮ টাকা করে, ভাপা পিঠা প্রতিটি ১০ টাকা, চিতই পিঠা ১০ টাকা করে, তেল পিঠা ১০ টাকা করে, চালের ঝাল পিঠা ১৫ টাকা করে, ডিমের ঝাল পিঠা ২৫ টাকা করে বিক্রি হয়।
বেগুনী বেগম জানান, প্রায় দুই যুগ ধরে তিনি পিঠা বিক্রি করে আসছেন। শুরুতে তিনি একলা পিঠা তৈরি করে পিঠা বিক্রি করলেও বর্তমানে ক্রেতার চাহিদা বাড়ার সাথে সাথে তার দোকানে ৬ জন কর্মচারী রয়েছে। দিন হিসেবে তাদের বেতন দেন। প্রতিদিন ৬-৭ হাজার টাকার পিঠা বিক্রি করে থাকেন। তিনি জানান, শীতের সময় ভালো ব্যবসা হয়। প্রতিদিন সব খরচ মিটিয়ে হাজার টাকার মত লাভ থাকে।
বেগুনী বেগমের দোকানের কর্মচারী কমলা বেগম ও রহমত আলী জানান, শীত আসতেই দোকানে কাজের চাপ অনেক। পিঠা বানানো থেকে সব কিছু করতে হয়। ক্রেতাদের চাহিদা মেটাতে ব্যস্ত সময় পার হয়।
পিঠা বিক্রেতা বেগুনী বেগম জানান, তার স্বামী ইদ্রিস আলী বেপারী, সহযোগী রাবেয়া বেগম, সিফাত, করিমুল্লাহসহ আরো দু'জন প্রত্যেক বছর শীতের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তারা পিঠা-পুলির ব্যবসা করে থাকেন। তাদের সবার বাড়ি শহীদ চাঁন্দু স্টেডিয়াম এলাকায়। তরুণ সহযোগী সিফাত জানান, বেগুনী বেগম ও তার স্বামী ইদ্রিস আলী সম্পর্কে তার দাদা-দাদী।
বেগুনী বেগম বলেন, প্রায় বিশ বছর ধরে শীতকালীন পিঠা-পুলির ব্যবসা করে আসছেন তারা। শীত শেষে অন্য কাজ করেন। তিনি জানান, বিকাল হলেই তারা পিঠার দোকান দিয়ে বসেন।
পটিয়ার নাইখাইন কৃষকদের মাঝে হক কমিটির নেতা দিদারুল আলম এর সার বিতরণ
![]() |
হক কমিটির নেতা দিদারুল আলম এর সার বিতরণ |
গোপালপুরে দুই শতাধিক শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরন
![]() |
গোপালপুরে দুই শতাধিক শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরন |
জয়পুরহাটে ট্রেন- বাসের সংঘর্ষে নিহত পরিবারের পাশে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী
![]() |
নিহত পরিবারের পাশে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী |
চট্রগ্রামের নিহত পরিবারের পাশে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী
দেশের সকল বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়েকে জাতীয়করণে আলোচনা
স্টাফ রিপোর্টার: দেশের সকল বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়েকে জাতীয়করণে আলোচনা অনুষ্ঠিত। আজ ২৪ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় দেশের সকল বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (মাধ্যমিক )বিদ্যালয় কে একসাথে জাতীয়করণের লক্ষ্যে যশোর জেলার ঝিকরগাছা উপজেলার গঙ্গানন্দপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে উপজেলার ২১ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের কে নিয়ে এক আলোচনা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা অনুষ্ঠানে গঙ্গানন্দপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মোকামতলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনারুল ইসলাম ,কাশিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সবুর,রাজাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শফিউল্লাহ , খুলশী বাজার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইতিমুদ্দৌলা, ছুটিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুল আলিম ,গঙ্গানন্দপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক রেজাউল হক ,আঙ্গারপাড়া বহিরামপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাকির হোসেন, লাউজানি হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক এস এম সেলিম রেজা, রঘুনাথ নগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এস এম হাসানুল বান্না,বাজার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান খান , ব্যাংদাহ সম্মিলনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আব্দুল মজিদ, বি এম হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সামাদ,আলাউদ্দিন বিশ্বাস মডেল একাডেমীর প্রধান শিক্ষক আতিকুল ইসলাম, অমৃতবাজার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফারুক হোসেন, বালিয়া- গৌরসুটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উত্তম কুমার। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বি এম হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সামাদ। অনুষ্ঠান শেষে গঙ্গানন্দপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সকলের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানের বিশেষ আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অত্র বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত সভাপতি আমিনুর রহমান ,শিক্ষানুরাগী সদস্য প্রভাষক মহসীন আলী ,সদস্য বিপ্লব হোসেন, সামছুর রহমান, কামরুজ্জামান, শিউলী খাতুন প্রমুখ।
আশাশুনির দরগাহপুর ইউনিয়নের ভূমিহীন সমিতির কমিটি গঠন
আশাশুনির বুধহাটায় পাকা রাস্তার কাজ উদ্বোধন
![]() |
আশাশুনির বুধহাটায় পাকা রাস্তার কাজ উদ্বোধন |
সিরাজগঞ্জে রতন কান্দি ও ছোনগাছায় ঘরের শিং কেটে চুরির প্রভাব বেড়েছে
মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় মুক্তিযোদ্ধার নাম নাই!
নিউজ ডেস্কঃ মুক্তিযুদ্ধের সময় মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের দূত হিসেবে কাজ করেছেন আবদুর রৌফ চৌধুরী। দিনাজপুরের বোচাগঞ্জ উপজেলায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠিত করার ক্ষেত্রেও তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। কিন্তু স্বাধীনতা অর্জনের ৪৯ বছর পর গত ১৯ নভেম্বর জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) ৭০তম সভায় মহান মুক্তিযুদ্ধের এই সংগঠকের নাম বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গেজেটে অন্তর্ভুক্ত করার সুপারিশ করা হয়নি। যুক্তি হিসেবে বলা হয়েছে, তাঁর ডিজিআই নম্বর নেই, অর্থাৎ তিনি অনলাইনে বা সরাসরি জামুকার মহাপরিচালক বরাবর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সরকারি স্বীকৃতি চেয়ে আবেদন করেননি।
আক্ষেপ করে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আমার বাবা সনদ বা সুবিধা পাওয়ার জন্য মুক্তিযুদ্ধ করেননি। আমরা আবেদনও করিনি। তবে এটুকু বলতে পারি, যাঁরা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর তাঁদের অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া হয়।’
আমার বাবা সনদ বা সুবিধা পাওয়ার জন্য মুক্তিযুদ্ধ করেননি। আমরা আবেদনও করিনি। তবে এটুকু বলতে পারি, যাঁরা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন, মুক্তিযুদ্ধের ক্ষেত্র তৈরি করেছিলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর তাঁদের অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া হয়।
অনলাইনে ও সরাসরি পাঠানো আবেদন যাচাই–বাছাইয়ের কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে। তখন সারা দেশে ৪৭০টি উপজেলা, জেলা এবং মহানগর কমিটি গঠন করে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাইয়ের কাজটি হয়। কিন্তু যাচাই–বাছাইয়ে নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠায় মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা (যাঁদের নাম আগে অন্তর্ভুক্ত হয়নি) তৈরির প্রক্রিয়া স্থগিত হয়ে যায়। পরে ২০১৮ সালের জুলাই মাসে আবার যাচাই–বাছাই শুরু হয়। এসব যাচাই–বাছাইয়ে সব মিলিয়ে প্রায় পাঁচ হাজার সুপারিশ আসে। তাদের মধ্যে দুই দফায় মোট ২ হাজার ২১২ জনের নাম মুক্তিযোদ্ধাদের গেজেটে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে জামুকা সিদ্ধান্ত নেয়। এ–সংক্রান্ত গেজেট এখনো প্রকাশ হয়নি। শুধু ৬১ জন নারী মুক্তিযোদ্ধার নামের তালিকা ১৫ ডিসেম্বর প্রকাশ (গেজেট) করেছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
তথ্যের উৎসঃ প্রথম আলো
সরকারের পাশাপাশি শীতার্ত মানুষের জন্য ‘আমরা’ সংগঠনের মত বিত্তশালীদের এগিয়ে আসা উচিৎ
নওগাঁর আত্রাইয়ে শীতার্তের মাঝে সরকারি কম্বল বিতরণ
আশাশুনির কুল্যায় ভিজিডি কার্ডের তালিকাভুক্ত ব্যক্তিদের বাড়ি পরিদর্শনে ইউএনও
![]() |
আশাশুনির কুল্যায় ভিজিডি কার্ডের তালিকাভুক্ত ব্যক্তিদের বাড়ি পরিদর্শনে ইউএনও |