সুমন হোসেন, যশোর জেলা প্রতিনিধিঃ
বাংলা নববর্ষ ও মাহে রমজানের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ২ নং পাশাপোল ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম কাশেম-এর যোগ্য পুত্র 'সোহাগ হোসেন' সকল শ্রেনির মানুষের উদ্দ্যেশ্যে।
'এসো হে বৈশাখ, এসো এসো/মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা/অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা' – কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী এই গান গেয়ে আজ আমরা আবাহন করবো নতুন বছরকে। একইসঙ্গে শুরু হয়েছে মুসলমানদের পবিত্র সিয়াম সাধনার মাস মাহে রমজান। আমি সকল ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে পবিত্র মাহে রমজানের মোবারকবাদ জানাচ্ছি।
নতুন বছরের শুভক্ষণে আমি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। শ্রদ্ধা জানাচ্ছি জাতীয় চার নেতার প্রতি। স্মরণ করছি মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদ এবং ২ লাখ নির্যাতিত মা-বোনকে। শ্রদ্ধা জানাচ্ছি সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাকে।
সোহাগ হোসেন বলেন, করোনা ভাইরাসের মহামারির মধ্যেই আমরা এক বছরের অধিক সময় পার করলাম। গত বছর মার্চের প্রথম সপ্তাহের দিকে আমাদের দেশে করোনাভাইরাস প্রথম শনাক্ত হয়েছিল। নানা আশঙ্কা আর আতঙ্ক গ্রাস করেছিল আমাদের। সেসব মোকাবিলা করেই আমাদের টিকে থাকতে হয়েছে।
যশোর জেলার চৌগাছা থানার পাাশাপোল ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম কাশেম-এর যোগ্য পুত্র তার বাবার আত্মার মাগফিরাত কামনা করে কপোতাক্ষ নিউজে বলেন, আমার পিতা ২০১৬ সালের ৪ জুন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ২৯ আগস্ট উপজেলা পরিষদের সভা শেষে বাড়ি ফেরার পর তিনি নিখোঁজ হন। পরে ৩১ আগস্ট যশোর কোতয়ালী থানা পুলিশ যশোর শহর থেকে তার লাশ উদ্ধার করে। নির্মমভাবে হত্যা করে আমার বাবাকে।
কপোতাক্ষ নিউজে বলেন, আমি আসন্ন 2 নং পাশাপোল ইউনিয়ন নির্বাচনে মনোনয়ন প্রত্যাশী। প্রশাসনের সুদৃষ্টিতে আমি আসছে নির্বাচনে প্রত্যাক্ষ অংশগ্রহন করে ইউনয়িন বাসীকে সেবা করতে চায়।
তিনি আরো বলেন, ইউনিয়নবাসীকে সেবা করার মধ্য দিয়ে পিতার অসম্পূর্ন কাজ করে ইউনিয়নবাসীর পাশে থাকতে চায়। তিনি আরো বলেন, ইউনিয়ন নির্বাচনে অংশ গ্রহন করার একটাই উদ্দশ্যে আর লক্ষ্য সেটা ইউনিয়নবাসীর পাশে থেকে ইউিনিয়নকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।