সেলিম চৌধুরী, স্টাফ রিপোর্টারঃ বাংলাদেশে আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারন সম্পাদক বদিউল আলম বলেছেন, ইসমাম শান্তি'র ধর্ম। ইসলামে কোন সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের স্থান নেই। ইলামের নামে হেফাজত মুজিববর্ষের সমাপনী অনুষ্ঠানে দিন, স্বাধীনতার সুবর্নজয়ন্তী ও জাতীয় স্বাধীনতা দিবস পালনের ঐতিহাসিক মুহুর্তে তারা ঢাকা, ব্রাহ্মনবাড়িয়া, হাটহাজারিতে ধ্বংসলীলা চালিয়েছে। হেফাজত, বিএনপি- জামাত শিবির আবারো বাংলাদেশকে পাকিন্তান ও আফগানিস্তান বানাতে মাঠে নেমেছে। হেফাজত ইসলাম একাত্তরের শত্রু, রাজাকার আলবাদরদের দোষর, দেশের স্থিতিশীলতা, গণতন্ত্র ও উন্নয়নের শত্রু বিএনপি জামায়াতের মদদ পুষ্ট হেফাজত ইসলামকে যেকোন মূল্যে প্রতিহত করার ঘোষণা দেন। পটিয়ায় হেফাজতের সাম্প্রতিক তান্ডবের চিত্রও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় কওমি মাদ্রাসা চলছে। হেফাজত ইসলামের পৃষ্ঠপোষকতায় যারা জড়িত থাকবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তাদেরই বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেয়া হবে। পটিয়ায় কারা হেফাজত লালন করে গোয়েন্দা সংস্থা প্রধানমন্ত্রীর বরাবরে রিপোর্ট প্রদান করার আহবান জানান। তিনি হেফাজতের ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে সাংবাদিক, সুশীল সমাজ ও দেশবাসীকে সচেতন হওয়ার আহবান জানান।
তিনি গত শুক্রবার একটি রেস্তুরায় পটিয়ার কর্মরত সংবাদকর্মীদের সাথে মতবিনিময়কলে এ কথা বলেন। এছাড়াও ২ এপ্রিল যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম এর হুংকারে হেপাজত কর্মীরা মাঠে নামেনি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, দেশরত্ন পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি মোহাম্মদ সাহাব উদ্দিন, দক্ষিণ জেলা দেশরত্ন পরিষদের সভাপতি আলহাজ্ব শাহজাহান চৌধুরী, পটিয়া উপজেলা মৎসজীবী লীগের আহবায়ক সাইফুল ইসলাম, পটিয়া উপজেলা কৃষকলীগের সাধারন সম্পাদক মো. আবু সৈয়দ, মহানগর যুবলীগ নেতা মোক্তার আহমেদ আরিফ, ভাটিখাইন ইউপি আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক জসিম উদ্দিন, আশিয়া ইউপি আ'লীগ নেতা নাছির উদ্দিন, আজিজুল হক মানিক, সাইফুল ইসলাম সোহেল, তৌহিদুল আলম জুয়েল, সাইফুল ইসলাম শাহীন, উজ্জ্বল ঘোষ, সাইফুল ইসলাম জুয়েল, ছাত্রনেতা সাজ্জাদ হোসেন, মেহেদি হাসান মারুফ, জয়নাল আবেদীন রাফি প্রমূখ।