মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সৈয়দ আলী আহসান, সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. শহীদ উল্লাহ খান, সহকারী শিক্ষক আমিনুল হক, লুৎফর রহমান, জয়নাল আবেদীন, শিক্ষার্থী অভিভাবক গোলাম কিবরিয়া, আব্দুর রব, নূরুল হক, রহমত আলী, শাজাহান মিয়া, মন্টু মিয়া এবং অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী অনামিকা আক্তার প্রমুখ। এ সময় এলাকাবাসী বলেন, সড়কের পাশের গাছগুলো কেটে নেওয়ায় পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে। একই সঙ্গে এসব গাছ না থাকায় হাওরের ঢেউ থেকে সড়কটি আর সুরক্ষিত থাকবে না। ফলে ভবিষ্যতে চলাচল ও যোগাযোগব্যবস্থা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
বক্তারা অভিযোগের সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান। তাদের হুঁশিয়ারি, দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে আরও বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত তন্ময় চাষী বলেন, স্কুলের নিকটে আমার প্রায় ৬০০শতক (৬০ কাটা) জমি রয়েছে,সেই জমি গুলিই আমার দখলে এবং এগুলোর বৈধ কাগজপত্র আমার কাছে আছে। আমি স্কুলের জায়গা দখল করিনি। আর গাছ কাটার বিষয়ে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তাহা সম্পুর্ণ মিথ্যা।