লাভের মুখ দেখছেন তরমুজ চাষী মেহেদী

 


সুমন হোসেন, যশোর জেলা প্রতিনিধিঃ চায়না জাতের তরমুজ চাষ করে মেহেদী নামের বালক লাভের মুখ দেখছেন। মোঃ ইনতাজুল ইসলাম ১০ কাটা জমিতে চায়না জাতের তরমুজ চাষ করে ২ মাসেই ৫০,০০০ টাকারো বেশি মুনাফা ভোগ করছেন। মেহেদী হাসান জানায়, চায়না জাতের তরমুজ সাধারন মানুষের ভোগের প্রবনতা অনেক বেশি দেখা যাচ্ছে।   যশোরের ছুটিপুর রোডে পতেঙ্গালীতে মোট ৬ বিঘারো বেশি চাষ করছে। মানুষ লাভের আশায় এটা চাষের  ঝুকি নিচ্ছে।যশোরের পতেঙ্গালীতে  বেশি চাষ হয়। ফলটি গুনে ও মানে অতুলনীয় হওয়াতে বিদেশি সাংস্থা থেকেও পরিদর্শন করে গবেষনা চালিয়ে দেখা গেছে ফলটি পুষ্টিগুন অনেক বেশি অন্য তরমুজের থেকে।যশোরে এমন উদ্যোগী চাষের প্রশংসাও করছে পথচারীরা।  মেহেদী হাসান যশোর-ছুটিপুর রোডে একটা চালা টানিয়ে সে তরমুজের ব্যবসা করছেন। দেখা যায় কেজি প্রতি ৫০-৬০ টাকা করে নিচ্ছে। ভোক্তাদের চাহিদা থাকাতে ২ মাসে তরমুজের আবাদ শেষ হয়ে যায়। মেহেদী ৩ বছর ধরে এই তরমুজের চাষ করে আসছে। মেহেদী হাসান,  এবছর ২ রকম তরমুজের চাষ করেছেন। মেহেদী হাসান জানায়, বিএডিসি থেকে তরমুজ চাষের জন্য কোনো সাহায্য সহোযিতা করা হয় নি। সরকারি সাহায্য ছাড়ায় নিজ উদ্যোগে চাষের কাজ করে এখন অনেক লাভ করেছেন।পরবর্তীতেও তারা এই চাষ ধরে রেখে মানুষের আটো উদ্যোগী হয়ে চাষ করার পরামর্শ দিবেন বলে জানায়। এই চায়না জাতের তরমুজ চাষ করতে  কীটনাশক  হিসাবে ব্যবহার করা হয়, গোল্ডাজিন, সিলেটিটজিন, প্রিমিয়ার, ছিকোগ্রিন, ম্যানকোছিল ব্যবহার করে থাকেন। পোকার উপদ্রব বেশি না হলেও, জালি আসার সময়ে কীটে আল মারলে ফসলের উৎপাদন কম হয়।এই জাতের বীজ সচারাচর পাওয়া না গেলেও, বিল্লাল নামের ব্যক্তি বীজের সরবরাহ করে থাকেন।


সংবাদটি শেয়ার করুন
পূর্ববর্তী সংবাদ
পরবর্তী সংবাদ