মোঃ লাতিফুল আজম, কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) প্রতিনিধি: নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার খামার গাড়াগ্রাম সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা সূর্যি আক্তার সদর ইউনিয়নের সিট রাজিব দুন্দীপাড়া গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা তমিজউদ্দিনকে ভূয়া নানা বানিয়ে নাতনীর পরিচয়ে ওয়ারিশান সনদপত্র জাল করে মুক্তিযোদ্ধার কোটায়।দীর্ঘ ৫ বছর ধরে চাকুরী করায় বিষয়টি কয়েকটি দৈনিক জাতীয়,স্থানীয় ও
অনলাইন পত্রিকায়, কিশোরগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধাকে ভুয়া নানার পরিচয়ে নাতনির চাকরি করার অভিযোগ সহ বিভিন্ন শিরোনামে সংবাদটি প্রকাশিত হলে বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নজরে আসে।
প্রকাশিত সংবাদের আলোকে গত ৮ নভেম্বর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ৩ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেন। ওই কমিটিকে উল্লিখিত পত্রে জানানো হয় যে, বীর মুক্তিযোদ্ধা তমিজ উদ্দিনের প্রকৃত মেয়ে মর্জিনা বেগম ও নাতনি সূর্যি আক্তার হয় কি না তা সঠিক তদন্তের ভিত্তিতে ৭ কার্যদিবসে প্রতিবেদন জমা দেয়ার জন্য বলা হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছাঃ রোকসানা বেগম জানান, পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হলে,প্রকৃত ঘটনা উদঘাটনের জন্য তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।