চলতি বছর এ উপজেলায় কৃষকেরা ১৯ হেক্টর জমিতে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষ হয়েছে। এছাড়া, গেল বছর ১১ হেক্টর জমিতে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ আবাদ করা হয়। উপজেলার পাঁজিয়া ইউনিয়নের ব্রাহ্মণডাঙ্গা গ্রামের কৃষক হাফিজুর রহমান বলেন, কৃষি অফিস থেকে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের বীজ পেয়ে তিনি এক বিঘা জমিতে পেঁয়াজের আবাদ করেছিলেন। ফলন খুবই ভালো হয়েছে। পাঁচ থেকে সাতটি পেঁয়াজে এক কেজি হয়েছে। বিঘাপ্রতি ফলন হয়েছে আনুমানিক ১২০ মন। জমি প্রস্তুতি থেকে শুরু করে পেঁয়াজ উত্তোলন পর্যন্ত খরচ বাদে দ্বিগুণ লাভ হয়েছে। আমার পেঁয়াজের এমন ফলন দেখে এলাকার অন্যান্য কৃষকেরাও পেঁয়াজ চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন। এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্ল্যাহ আল মামুন বলেন, গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের আবাদ ও উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৪০ জন কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের বীজ ও সার দেওয়া হয়। যে কারণে গত বছরের চেয়ে এবার এ উপজেলায় ৮ হেক্টর বেশি জমিতে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ আবাদ হয়েছে। আবহাওয়া অনুক‚লে থাকায় ও কৃষি অফিসের পরামর্শ মেনে কৃষকেরা গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষ করে উচ্চ ফলন পেয়েছে।
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
- সরাসরি মন্তব্য
- ফেইসবুকে মন্তব্য
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)