শহীদ দিবস উপলক্ষে পটিয়া শহীদ মিনারে এলডিপি পুষ্পস্তবক অর্পণ

 শহীদ দিবস উপলক্ষে পটিয়া  শহীদ মিনারে এলডিপি  পুষ্পস্তবক অর্পণ
 শহীদ দিবস উপলক্ষে পটিয়া  শহীদ মিনারে এলডিপি  পুষ্পস্তবক অর্পণ

সেলিম চৌধুরী নিজস্ব সংবাদদাতাঃ-শহীদ দিবস উপলক্ষে পটিয়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন পটিয়া উপজেলা, পৌরসভা এলডিপি। শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২২ উপলক্ষে ভাষা আন্দোলনের মহান শহীদদের স্মরণে একুশে ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে পটিয়া শহীদ মিনারে পস্তবক অর্পণ করা হয়। এর আগে দলীয় কার্য়লয়ে এক আলোচনা সভা পটিয়া উপজেলা এলডিপি সভাপতি মনসুর আলমের  সভাপতিত্বে,  পৌর এলডিপি নেতা আসিফ হুদা পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন, পটিয়া উপজেলা এলডিপি সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব আলী,পটিয়া পৌরসভা এলডিপি সিনিয়র সহসভাপতি নজরুল ইসলাম সিদ্দিকী, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মজিবুর রহমান, উপজেলা এলডিপি নেতা মোঃ সেলিম, আবদুর রশিদ, গনতান্ত্রিক শ্রমিকদল পৌর সভাপতি সৈয়দুল হক, বেলাল হোসেন, রফিক, জমির, মনির,লিটন, গনতান্ত্রিক ছাএদল পটিয়া পৌরসভার সভাপতি আমিনুল হক তামিম, রোকন, ইরফান,তৌহিদ সহ  উপজেলা পৌরসভা লিবারেল ডেমোক্রিটিক পার্ট (এলডিপি) অঙ্গ সংগঠন তৃণমূল পর্যায়ে নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

একুশের প্রথম প্রহরে লাকসাম শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ

 একুশের প্রথম প্রহরে লাকসাম শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ

 রবিউল হোসাইন সবুজ, কুমিল্লা প্রতিনিধিঃ যথাযথ মর্যাদায় লাকসাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাত বারোটা এক মিনিটে ২১’র প্রথম প্রহর থেকে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছেন এলজিআরডি মন্ত্রীর পক্ষে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, ইউএনও ও মেয়র ও অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ।

পরে উপজেলা প্রশাসন, উপজেলা পরিষদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, লাকসাম পৌরসভা, লাকসাম থানা, উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ, রেলওয়ে থানা, আনসার ও ভিডিপি, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিপেন্স, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৪, সাব রেজিষ্ট্রার অফিস, বিদ্যুৎ উন্নয়নবোর্ড, লাকসাম প্রেস ক্লাব, বাংলাদেশ স্কাউট লাকসাম, লাকসাম উপজেলা ও পৌরসভা আওয়ামী লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, মহিলা যুবলীগ, লাকসাম উপজেলা যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ ও ছাত্রলীগ একুশের প্রথম প্রহরে লাকসাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।


এই সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ. কে. এম সাইফুল আলম, সহকারী পুলিশ সুপার (লাকসাম সার্কেল) মোঃ মহিতুল ইসলাম, লাকসাম পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট নিলুফা ইয়াসমিন চৌধুরী। লাকসাম থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ মেজবাহ উদ্দিন ভূঁইয়া, লাকসাম উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ্যাড. ইউনুছ ভূঁইয়া, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মহব্বত আলী, পৌর মেয়র অধ্যাপক আবুল খায়ের, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাড. রফিকুল ইসলাম হিরা, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক, নিজাম উদ্দিন শামিম, ইমাম হোসেন, নজরুল ইসলাম, আলী আহমেদ। কাউন্সিলর এ্যাড. মাসুদ হাসান, আবদুল আজিজ, মন্সুর মুন্সী, আবু সায়েদ বাচ্চু, দেলোয়ার হোসেন, শাহ জাহান মজুমদার, গোলাম রাব্বানী। যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক দলিলুর রহমান মানিক, সদস্য মোশারফ হোসেন মজুমদার, মনির হোসেন, মাসুদ পারভেজ রনি, শিহাব খান, সাইফুল ইসলাম, মাহবুব মোরশেদ ফারুক, সাজেদুল ইসলাম স্বজল, আসাদ, গিয়াস উদ্দিন টিটু। উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সালাউদ্দিন সানি, সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম তুষার, পৌরসভার সভাপতি সাইফ খান স্বাধীন ও কাউসার আহমেদ। সরকারী বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও সর্বস্তরের জনগণ অংশ নেন।

নাগরপুরে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত

 নাগরপুরে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত


 হাসান সাদী,নাগরপুর(টাংগাইল)প্রতিনিধিঃটাঙ্গাইলের নাগরপুরে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২২ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে।এ উপলক্ষে একুশের প্রথম প্রহরে নাগরপুর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে উপজেলা প্রশাসন, নাগরপুর উপজেলা আ'লীগ, সাংবাদিক সংগঠন ও বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক  সংগঠনের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে।

সোমবার ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২২, সকালে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে ফুলেল শ্রদ্ধা জানাতে শহীদ মিনারে ঢল নামে।পরে আলোচনা সভা, কবিতা আবৃত্তি, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পরিশেষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত ই জাহান বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।

যশোরের শার্শার বাগআঁচড়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস পালিত

 যশোরের শার্শার বাগআঁচড়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস পালিত



আব্দুল জব্বার, স্টাফ রিপোর্টার।। যশোরের শার্শা উপজেলার বাগআঁচড়া বাজার গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহীদ দিবস উদযাপন উপলক্ষে স্বল্প পরিসরে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

সোমবার সকালে বাগআঁচড়া ইউনিয়ন পরিষদের হলরুমে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ইয়াকুব হোসেন বিশ্বাসের সভাপতিত্বে ও বাগআঁচড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাধন কুমার গোস্বামী সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি বক্তব্য রাখেন, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক আইন বিষয়ক সম্পাদক চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক। 

এসময় অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, শার্শা উপজেলা পূজা উৎযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক নীল কমল সিংহ, শার্শা উপজেলা সদস্য শফিক মাহমুদ ধাবক, বাগআঁচড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতা আসাদুল ইসলাম মেম্বর, মতিয়ার রহমান, আব্দুর রাজ্জাক, রফিকুল ইসলাম, তবিবর রহমান, মোজাম গাজী মেম্বর, সেলিম হোসেন, আসমা খাতুন মেম্বর, জিয়াউর রহমান মেম্বর, শামীম হোসেন মেম্বর, জাকারিয়া, বাগআঁচড়া ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা সাংবাদিক আসাদুজ্জামান নয়ন, আবু সাইদ ধাবক, মেহেদী হাসান , শিশির, মিন্টু, নিশান, মামুন, তুহিন, ফয়সাল, তরিকুল, বিপ্লব। ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক আরিফুজ্জামান শিপলু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আসলাম সরদার বাপ্পি, প্রচার সম্পাদক সজল ইসলাম, ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গাজী মোস্তাফিজুর রহমান শুভ, ছাত্রলীগ নেতা এবিএস রনি, খায়রুল আলম শান্ত,কামরুল ইসলাম,আজমাইন হোসেন রিয়াদ, সোহান, রাকিব, সজিব সহ বাগআঁচড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতৃবৃন্দ। দোয়া অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন, বাগআঁচড়া বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পেশ ইমাম আলহাজ্ব হাফেজ মাওলানা খায়রুল আলম।

পটিয়ায় ভাড়াটিয়াকে পূর্বের চুক্তিমোতাবেক জমিদার দোকান না দেওয়ার প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন

পটিয়ায় ভাড়াটিয়াকে পূর্বের চুক্তিমোতাবেক জমিদার  দোকান না দেওয়ার প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন

সেলিম চৌধুরী নিজস্ব সংবাদদাতাঃ- চট্টগ্রামের পটিয়া পৌরসভার আদালত রোডে জমিদার কর্তৃক পূর্বের ভাড়াটিয়াকে দোকান না দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ। (২০ ফেব্রæয়ারী) রবিবার পটিয়া সুপার মার্কেটের মালিক তার পূর্বে ভাড়াটিয়া দোকানদার কবির আহমদকে চুক্তিমোতাবেক নতুন মাকের্টে দোকান বরাদ্দ না দেওয়ার এই মানববন্ধন পালন। আদালত-খাসমহল রোড ব্যবসায়ী সমিতি’র সভাপতি মোহাম্মদ আইয়ুব আলী’র সভাপতিত্বে ও ব্যাবসায়ী  মো: আলমগীর আলমের সঞ্চালনায় মানববন্ধন কর্মসূচীতে প্রধান অতিথি’র বক্তব্য রাখেন পটিয়া উপজেলা দোকান মালিক সমিতি’র সভাপতি হাজী এমএ ইউসুফ। অন্যান্যদের বক্তব্য রাখেন, ব্যবসায়ী নেতা জামাল উদ্দিন, দিদারুল আলম, পটিয়া আদালত  ও খাসমহল রোড় ব্যাবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ, কামাল উদ্দিন, ছিদ্দিক আহমদ, আজগর দিদারুল আলম, জাফর ইসলাম, রাকীব হাসান, কবির প্রমুখ। 

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আগামী ১ সপ্তাহের মধ্যে পটিয়া সুপার মাকের্টের মালিক ভাড়াটিয়া দোকানদার কবির আহমদকে তার চুক্তি মোতাবেক দোকান বুঝিয়ে দেওয়ার আহবান জানান। অন্যতাই ব্যবসায়ীরা ঐক্যবদ্ধভাবে কঠোর কর্মসূচি দেওয়ার হুশিয়ারী উচ্চারণ করেন।   

পিঙ্গলা বুধপুরা মফিজুর রহমান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি জসীমুল আনোয়ার খান

পিঙ্গলা বুধপুরা মফিজুর রহমান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি জসীমুল আনোয়ার খান

মফিজুর রহমান 

সেলিম চৌধুরী নিজস্ব সংবাদদাতাঃ- চট্টগ্রামের পটিয়ার পিঙ্গলা বুধপুরা মফিজুর রহমান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি মনোনীত হয়েছেন বিশিষ্ট সমাজসেবক ও  শিক্ষানুরাগী জসীমুল আনোয়ার খান। বিদ্যালয়ের দৈনন্দিন প্রশাসনিক কার্যাবলি পরিচালনার জন্য ২০ ফেব্রæয়ারি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, চট্টগ্রাম চার সদস্যবিশিষ্ট এই এডহক কমিটির অনুমোদন দিয়েছে। এই এডহক কমিটি ম্যানেজিং কমিটির সকল ক্ষমতা প্রয়োগ এবং সকল দায়িত্ব পালন করবে।  কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- সদস্যসচিব বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ এরফান, শিক্ষক প্রতিনিধি মোস্তাক আহমদ কুতুবী, অভিভাবক প্রতিনিধি আলহাজ¦ মৌলানা নুরুল ইসলাম জিহাদী। পরবর্তীতে এই এডহক কমিটিই চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের প্রবিধানমালা ২০০৯ অনুসারে নিয়মিত ম্যানেজিং কমিটি গঠন করবে। এছাড়া জসীমুল আনোয়ার খান চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের আজীবন দাতা সদস্য, কমিউনিটি ক্লিনিক পরিচালনা কমিটির সভাপতি, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন শ্যুটিং ক্লাবের আজীবন সদস্য, সিএমপি বিট পুলিশিং কমিটি- ৩৬ এর সভাপতি, জাতীয় য²া নিরোধ সমিতি -নাটাব’র নির্বাহী সদস্য, পূর্ব পিঙ্গলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি, হযরত শাহ জাফর আউলিয়া কমিটি ক্লিনিক পরিচালনা কমিটির সভাপতি, দি চিটাগং হাউজিং কো-অপরাটিভ সোসাইটির পরিচালক, বাংলাদেশ স্কাউট ফাউন্ডেশনের প্লাটিনাম সদস্য, কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি মেম্বার, কক্সবাজার চেম্বার অব কমার্স’র পরিচালকসহ আরও বিভিন্ন মসজিদ-মাদ্রাসা, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।  

পটিয়ায় মফিজুর রহমান বালিকা বিদ্যালয় মহান মাতৃভাষা দিবসে- জসিমুল আনোয়ার খান

পটিয়ায় মফিজুর রহমান বালিকা বিদ্যালয় মহান মাতৃভাষা দিবসে- জসিমুল আনোয়ার খান



সেলিম চৌধুরী নিজস্ব সংবাদদদতাঃ- ২১ শে ফেব্রুয়ারিতে মহান মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে পিংগলা বুধপুরা মফিজুর রহমান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের উদ্যােগে মাতৃভাষা দিবস অনুষ্ঠিত হয়। এতে  আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্বে করেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ  ইরফান। এতে প্রধান অথিতি ছিলেন মফিজুর রহমান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের  সভাপতি বিশিষ্ট শিক্ষাবীদ  জসিমুল আনোয়ার খান, এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন, জনতার চেয়ারম্যান কায়েস, মৌলানা নুরুল ইসলাম জেহাদী,, রাজনীতিবিদ আহমদ নুরসহ স্কুলের সকল শিক্ষক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন। স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি জসিমুল আনোয়ার খান এর নেতৃত্বে শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। মফিজুর রহমান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি জসিমুল আনোয়ার খান ২১ ফেব্রুয়ারী বিদ্যালয়ের আগমন করলে স্কুলের শিক্ষক শিক্ষার্থী ফুল দিয়ে সংবর্ধনা প্রদান করে। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি জসিমুল আনোয়ার খান বলেন, 

বাংলার (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) ছাত্র ও যুবসমাজসহ সর্বস্তরের মানুষ সে সময়ের শাসকগোষ্ঠির চোখ-রাঙ্গানি ও প্রশাসনের ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে স্বতঃস্ফূর্তভাবে রাজপথে নেমে আসে। মায়ের ভাষা প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে দুর্বার গতি পাকিস্তানি শাসকদের শংকিত করে তোলায় সেদিন ছাত্র-জনতার মিছিলে পুলিশ গুলি চালালে সালাম, জব্বার, শফিক, বরকত ও রফিক গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন। তাদের এই আত্মদান নিয়ে বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ সরদার ফজলুল করিম তার ‘বায়ান্নর ও আগে’ প্রবন্ধে লিখেছেন ‘ বরকত, সালামকে আমরা ভালবাসি। কিন্তু তার চেয়েও বড় কথা বরকত সালাম আমাদের ভালবাসা।

জোবাইদা আদর্শ মহিলা মাদ্রাসায ১৫ পিস পবিত্র কোরান বিতরণ

 জোবাইদা আদর্শ মহিলা মাদ্রাসায ১৫ পিস পবিত্র কোরান বিতরণ

 


মাসুদ রানা সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃসোমবার( ২১ শে ফেব্রুয়ারি) সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার সার্কিট হাউস গেট সংলগ্ন, চক শিয়ালকোল, এলাকার জোবাইদা আদর্শ মহিলা মাদ্রাসায় ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে অর্থ সংগ্রহ করে ১৫ পিস পবিত্র কোরান বিতরণ করেন।  এ সময় মানব সেবাই-স্বপ্ন গ্রুপের অ্যাডমিন মো. শামিম রেজা,ইসমাইল হোসেন, আশরাফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। তারা বলেন এখন পর্যন্ত মোট ২৯০ পিস কুরআন শরীফ প্রদান করা হয়েছে। এবং তারা আরও বলেন সিরাজগঞ্জ জেলার যে কোন মাদ্রাসায় যদি পবিত্র কোরান দরকার হয় আমাদের জানাবেন, আমরা যথা সাধ্য চেষ্টা করে কোরানের পাখিদের হাতে পবিত্র কোরান তুলে দিব।

ভাষা শহীদদের স্মরণে সদর উপজেলা রতনকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন

ভাষা শহীদদের স্মরণে সদর উপজেলা রতনকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের   শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন



মাসুদ রানা সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃমহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে  সদর উপজেলার রতনকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন নেতাকর্মী। ২১ ফেব্রুয়ারি (সোমবার) সকাল ১১ টায় বয়ড়া ভেন্নাবাড়ি উচ্চবিদ্যালয় শহীদ মিনারে অবস্থিত শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন 

রতনকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সাইদুল ইসলাম জুড়ান ও সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বিপ্লব। এ সময় উপস্থিত ছিলেন রতনকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নিবির তালুকদার ও সাংগঠনিক আসলাম উদ্দিন সেখ,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, সাধারণ সম্পাদক বুলবুল আহম্মেদ ভুট্টো,ইউনিয়ন আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সোহেল রানা সাধারণ সম্পাদক সাজেদুল ইসলাম আবির, ইউনিয়ন মহিলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক নূরে ফাতেমা রিনা, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুল আলিম  সাধারণ সম্পাদক জাকিরুল ইসলাম বাবু সহ বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে সভাপতি সাধারণ সম্পাদক এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রী শিক্ষক বিন্দু উপস্থিত ছিলেন। পরে ১ মিনিট নিরবতা পালন ও সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত ও দেশের কল্যাণ এবং সাবেক স্যাস্থ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের রুহের মাগফেরাত কামনায় বিশেষে  মোনাজাত করা হয়।

অমর হয়ে থাকবে ভাষা সৈনিক ছাত্র মতিন

 অমর হয়ে থাকবে ভাষা সৈনিক ছাত্র মতিন

মোঃ শাকিল আহমেদ,চৌহালী সরকারি কলেজঃযার মুখ থেকে সর্বপ্রথম ১৯৪৮ সালে রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার বিপক্ষে শ্লোগান উঠে। ভাষা সৈনিক সকল শহিদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। চৌহালীর গর্ব ভাষা মতিন বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের অনুপ্রেরণা হচ্ছে ভাষা আন্দোলন। সেই ভাষা আন্দোলনের সাফল্য থেকে বাঙালি পেয়েছে মুক্তির সংগ্রামের উজ্জীবনী শক্তি ও সাহস। ভাষা আন্দোলনের প্রসঙ্গ এলেই সর্বপ্রথম যার মুখটি বাঙালির সামনে ভেসে ওঠে, তিনি হলেন ভাষা সৈনিক আব্দুল মতিন। ভাষা আন্দোলনের পর থেকে তিনি ‘ভাষা মতিন’ নামেই বাঙালির কাছে সর্বাধিক পরিচিত। ভাষা আন্দোলনে তাঁর অবদান চিরস্মরণীয় ও অনস্বীকার্য। তিনি ছিলেন অকুতোভয় এক সংগ্রামী নেতা। ছাত্রজীবন থেকে আমৃত্যু সেই সংগ্রামে অবিচল থেকে বলে গেছেন শোষণ-বৈষম্যহীন সমাজের কথা।

ভাষা আন্দোলন থেকে যুক্তফ্রন্ট, ফ্রন্টের নির্বাচনী বিজয়। শৃঙ্খল ভাঙার গানে উজ্জীবিত অনেক ছাত্র-যুবার কাছে তখন প্রথাগত শিক্ষার চেয়ে রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হয়ে শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার স্বপ্নই বড় হয়ে দেখা দেয়; আবদুল মতিন ছিলেন তাঁদেরই একজন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবস্থায় ভাষা আন্দোলনে সম্পৃক্ত হন মতিন। রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হলে তিনি এর আহ্বায়কের দায়িত্ব নেন। ১৯৫২ সালে তুমুল আন্দোলনে তিনি নেতৃত্বের ভূমিকায় ছিলেন। তাঁদের সেই আন্দোলনের পথ ধরেই বাঙালি পায় মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার। এই ভাষা আন্দোলনের পথ ধরে কারাগারে নানা বন্ধুর সাহচর্যে নতুন আদর্শে দীক্ষা নেন। সে আদর্শ সমাজ বদলের; বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার। এ স্বপ্ন পূরণের লড়াইয়ে জেল-জুলুম নির্যাতন কোনো কিছুতেই বিচ্যুত হননি ভাষা মতিন।

আবদুল মতিন ১৯২৬ সালের ৩ ডিসেম্বর সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার ধুবালীয়া গ্রামে এক মধ্যবিত্ত কৃষক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবার নাম আবদুল জলিল ও মায়ের নাম আমেনা খাতুন। তিনি ছিলেন তাঁদের প্রথম সন্তান। জন্মের পর তাঁর ডাক নাম ছিল ‘গেদু’। ১৯৩০ সালে গ্রামের বাড়ি যমুনা নদীর ভাঙনের শিকার হলে আবদুল জলিল জীবিকার সন্ধানে ভারতের দার্জিলিংয়ে চলে যান। সেখানে জালাপাহারের ক্যান্টনমেন্টে সুপারভাইজ স্টাফ হিসেবে একটি চাকরি পেয়ে যান। ১৯৩২ সালে আবদুল মতিন শিশু শ্রেণিতে দার্জিলিংয়ের বাংলা মিডিয়াম স্কুল মহারানী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দেন। এই বিদ্যালয়েই শুরু হয় তাঁর শিক্ষা জীবন। ১৯৩৩ সালে আবদুল মতিনের মাত্র ৮ বছর বয়সে তাঁর মা অ্যাকলেমশিয়া রোগে মারা যান। মহারানী গার্লস স্কুলে ৪র্থ শ্রেণি পাস করলে এখানে প্রাথমিক স্তরের পড়াশোনা শেষ হয়। এরপর ১৯৩৬ সালে দার্জিলিং গভর্নমেন্ট হাই স্কুলে পঞ্চম শ্রেণিতে ভর্তি হন। তিনি ১৯৪৩ সালে এনট্রান্স (মাধ্যমিক সার্টিফিকেট পরীক্ষা) পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগ নিয়ে উত্তীর্ণ হন। আবদুল মতিন ১৯৪৩ সালে রাজশাহী গভর্নমেন্ট কলেজে ইন্টারমিডিয়েট প্রথম বর্ষে ভর্তি হলেন। দুই বছর পর ১৯৪৫ সালে তিনি এইচএসসি পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগ নিয়ে উত্তীর্ণ হন।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে আবদুল মতিন ব্রিটিশ আর্মির কমিশন র‌্যাঙ্কে ভর্তি পরীক্ষা দেন। দৈহিক আকৃতি, উচ্চতা, আত্মবিশ্বাস ও সাহসিকতার বলে তিনি ফোর্ট উইলিয়াম থেকে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কমিশন পান। এরপর তিনি কলকাতা থেকে বেঙ্গালুরু গিয়ে পৌঁছান। কিন্তু তত দিনে যুদ্ধ শেষ। ফলে তিনি একটি সার্টিফিকেট নিয়ে দেশে ফিরে আসেন। প্রত্যাবর্তনের পর তিনি ১৯৪৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাচেলর অব আর্টসে (পাস কোর্স) ভর্তি হলেন। ফজলুল হক হলে তাঁর সিট হয়। ১৯৪৭ সালে গ্র্যাজুয়েশন কোর্স শেষ করেন এবং পরে মাস্টার্স করেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ থেকে।


মাতৃভাষা মানুষের জন্মগত অধিকার। পৃথিবীর সব ভাষাভাষী মানুষই নিজের ভাষায় কথা বলবে, এটিই স্বাভাবিক। বাংলা ভাষাভাষী মানুষের ক্ষেত্রে একই কথা প্রযোজ্য। কিন্তু ভাষার ওপর আঘাত অর্থাৎ একটি ভাষাভাষীর মানুষের ওপর অন্য একটি কৃত্রিম ভাষা জোর করে চাপিয়ে দেওয়া পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল ঘটনা। এমনই একটি বিরল ও ঘৃণ্য ঘটনা ঘটে ১৯৪৮ সালে। অগণতান্ত্রিক ও অযৌক্তিকভাবে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার দুঃসাহস দেখালেন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ। তিনি ঢাকায় এসে ২৪ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলের সমাবর্তন ভাষণে ঘোষণা দিলেন উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করা হবে। কথাটা উচ্চারণের পরপর আবদুল মতিনের কণ্ঠ থেকেই প্রথম উচ্চকণ্ঠের প্রতিবাদ ‘নো, নো’ ধ্বনিত হয়েছিল। সেই সময়ের প্রেক্ষাপটে একে শুধু সাহসিকতা বলা চলে না, রীতিমতো বলতে হবে একটা দুঃসাহসিক কাজ।

আবার ১৯৫২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি সরকার ঘোষিত ১৪৪ ধারা না ভাঙার পক্ষে ১১-৩ সংখ্যাগরিষ্ঠের সিদ্ধান্ত অমান্য করার পক্ষে অবস্থান গ্রহণকারী ছাত্রদেরও নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এই আবদুল মতিন। পরদিন ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলার ঐতিহাসিক ছাত্র-জনতার সভায় ১৪৪ ধারা ভাঙার সিদ্ধান্তটিই পাস হয়েছিল তাঁর জ্বালাময়ী ভাষণের প্রভাবে। তার পরের ইতিহাস আমাদের সবার জানা। রাজপথে বুকের রক্ত দিয়ে ছাত্র-জনতা মাতৃভাষা বাংলাকে প্রতিষ্ঠা করে। পৃথিবীর বুকে মাতৃভাষার জন্য আন্দোলন করে প্রাণের আত্মত্যাগের ঘটনা এটাই প্রথম। বিশ্ববাসীর কাছে এটা বাঙালির জন্য বিরাট এক গৌরব। এমন একটি ইতিহাস রচনায় যাঁর নেতৃত্ব ছিল অগ্রগামী, তিনি নিঃসন্দেহে বাঙালি জাতির এক কীর্তিমান বীরপুরুষ।ভাষা আন্দোলনের পর তিনি ছাত্র ইউনিয়ন গঠনে ভূমিকা রাখেন এবং পরে সংগঠনটির সভাপতি হন। 

এরপর কমিউনিস্ট আন্দোলনে সক্রিয় হন। ১৯৫৪ সালে পাবনা জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সম্পাদক হন আবদুল মতিন। মাওলানা ভাসানী ন্যাপ গঠন করলে তিনি ১৯৫৭ সালে তাতে যোগ দেন। ১৯৬৮ সালে তিনি পাবনা জেলাকে ভিত্তি করে পূর্ব পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টির (এমএল) ভেতরে আলাউদ্দিন আহমদকে নিয়ে এক উপদল গড়ে তোলেন। পরে তিনি দেবেন শিকদার, আবুল বাশার, আলাউদ্দিন আহমদ ও নুরুল হক চৌধুরীর সহায়তায় পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টি গঠন করেন। টিপু বিশ্বাস, আলাউদ্দিন আহমদ ও তাঁর নেতৃত্বে পাবনা জেলার জনগণ মুক্তিযুদ্ধে সাহসী ভূমিকা পালন করেন।

চির প্রেরণায় অমর একুশে যশোর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্প অর্পন

 চির প্রেরণায় অমর একুশে যশোর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্প অর্পন

সুমন হোসেনঃ বাংলা মায়ের বীর সন্তানেরা মাতৃভাষার সম্মান রক্ষার্থে আজ থেকে ৭০ বছর আগে ১৯৫২ সালের এই দিনে বুকের রক্তে রঞ্জিত করেছিলেন ঢাকার রাজপথ। পৃথিবীর ইতিহাসে সৃষ্টি হয়েছিল মাতৃভাষার জন্য আত্মদানের অভূতপূর্ব নজির। ভাষার জন্য রক্ত দিয়ে, অকাতরে জীবন বিলিয়ে দেওয়ার ইতিহাস সৃষ্টিকারী জাতি বাঙালি। একুশে ফেব্রুয়ারি তাই বাঙালির চেতনার প্রতীক। সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, সফিউর এবং নাম না জানা শহীদের রক্তে রাঙানো অমর একুশে বাঙালির পথের দিশা, প্রাণের স্পন্দন। 

যশোর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে প্রথম প্রহরে  ফুলেল শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান,  জেলা পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, যশোর জেলা আওয়ামী লীগ,  সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদার,  জেলা  আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি মিলনসহ, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান এবং অন্যান্য  নেতাকর্মীরা এছাড়া মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রক অধিদপ্তর,  স্বাধীনতা স্মৃতি যাদুঘর কমিটি, সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজ শাখার ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ,  যশোর জেলা ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ,যশোর যুব মহিলা লীগ,  অটোবাইক শ্রমিক কল্যান সমিতি,  বাংলাদেশ কেমিস্টস্ এন্ড ড্রাগিস্টস্ সমিতি,  উপ-কর কমিশনের কার্যালয়, যশোর জেলা সার্কাস পার্টিসহ সকলে শহীদদের প্রতি বিনয়ী সম্মান প্রদর্শন করতে রাত ১২ টা বাজতেই সকলে শহীদ মিনারে ফুল দিতে আসেন আত্মার শান্তি কামনা করতে। 

একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সহ পশ্চিমবঙ্গ তথা সমস্ত বাংলা ভাষা ব্যবহারকারী জনগণের গৌরবোজ্জ্বল একটি দিন। এটি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবেও সুপরিচিত। বাঙালি জনগণের ভাষা আন্দোলনের মর্মন্তুদ ও গৌরবোজ্জ্বল স্মৃতিবিজড়িত একটি দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে।

আজ সবার সব পথ এসে মিলবে এক অভিন্ন গন্তব্য- শহীদ মিনারে। হাতে হাতে ফুলের স্তবক, কণ্ঠে চির অম্লান সেই গান- ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী/ আমি কি ভুলিতে পারি...’। ধীর পায়ে এগিয়ে যাবে আবালবৃদ্ধবনিতা। ভাষাশহীদদের প্রতি নিবেদিত শ্রদ্ধার ফুলে ঢেকে যাবে শহীদ মিনারের বেদি। আজ একুশে ফেব্রুয়ারি, মহান ভাষাশহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। চিরপ্রেরণার অমর একুশে।

বাংলা মায়ের বীর সন্তানেরা মাতৃভাষার সম্মান রক্ষার্থে আজ থেকে ৭০ বছর আগে ১৯৫২ সালের এই দিনে বুকের রক্তে রঞ্জিত করেছিলেন ঢাকার রাজপথ। পৃথিবীর ইতিহাসে সৃষ্টি হয়েছিল মাতৃভাষার জন্য আত্মদানের অভূতপূর্ব নজির। ভাষার জন্য রক্ত দিয়ে, অকাতরে জীবন বিলিয়ে দেওয়ার ইতিহাস সৃষ্টিকারী জাতি বাঙালি। একুশে ফেব্রুয়ারি তাই বাঙালির চেতনার প্রতীক। সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, সফিউর এবং নাম না জানা শহীদের রক্তে রাঙানো অমর একুশে বাঙালির পথের দিশা, প্রাণের স্পন্দন।

মাতৃভাষার জন্য বাঙালির আত্মদানের এই অনন্য ঘটনা স্বীকৃত হয়েছে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে। ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর ইউনেসকো একুশে ফেব্রুয়ারিকে ঘোষণা করে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে। আজ বাঙালির সঙ্গে সারা বিশ্বেই দিনটি পালিত হচ্ছে।বিনম্র শ্রদ্ধা হে বীর ভাষা যোদ্ধা। 

শরণখোলায় শ্রমিক লীগের আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে প্রথম প্রহরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন

শরণখোলায় শ্রমিক লীগের আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে প্রথম প্রহরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন



মোঃ মোশাররফ হোসেন মনির শরণখোলা প্রতিনিধিঃ
আজ ২১ শে ফেব্রুয়ারী মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস যথাযথ মর্যাদায় পালন করেছে রাত্র ১২.০১ মিনিটের সময়  বাগেরহাট জেলা জাতীয় শ্রমিক লীগ শরণখোলা উপজেলা শাখার নেতৃবৃন্দ শরণখোলা উপজেলা সদর রায়েন্দা বাজার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করছেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি মোঃ মেজবাহ উদ্দিন খোকন,উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সিনিয়র সহসভাপতি মোঃ শাহ্ আলম ফকির,উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সহসভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন তালুকদার, উপজেলা সহসভাপতি মোঃ মশিউর রহমান মিরন, উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাচ্চু মিয়া হাওলাদার,উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ তাইজুল ইসলাম মিরাজ,উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামান নুরু,উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের  সহ- প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ মোশাররফ হোসেন মনির, ৩ নং রায়েন্দা ইউনিয়ন জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি মোঃ আনোয়ার খাঁন,

৫ নং সদর ওয়ার্ড জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি মোঃ বাদল খান, ৩ নং রায়েন্দা ইউনিয়ন জাতীয় শ্রমিক লীগে সহ- সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ হানিফ খাঁন, ৮ নং গোলবুনিয়া ওয়ার্ড শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ কবির গাজী, শরণখোলা হোটেল রেস্টুরেন্ট শ্রমজীবী সমবায় সমিতি লিঃ  সভাপতি মোঃ আল-আমীন হাওলাদার, শরণখোলা মরহুম কামাল উদ্দিন আকন ফেরীঘাট শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মোঃ শহিদুল তালুকদার সহ বিভিন্ন ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, ইউনিট। ও উপজেলা নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

পটিয়ার হাইদগাঁও পাহাড়ের সুড়ঙ্গ পথে একরামের নেতৃত্বে মাদক আসছে

পটিয়ার হাইদগাঁও পাহাড়ের  সুড়ঙ্গ পথে একরামের  নেতৃত্বে মাদক আসছে
পটিয়ার হাইদগাঁও পাহাড়ের  সুড়ঙ্গ পথে একরামের  নেতৃত্বে মাদক আসছে


চট্টগ্রাম সংবাদদাতা-চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলা  হাইদগাঁও ইউনিয়ন সাতগাছিয়া দরবারে সংলগ্ন  পাহাড় ও মাহাদাবাদ, তুলাতুলি, সেন পাড়া আশ্রম এলাকায় মাদকের ছড়াছড়ি। আবুল কাসেম এর পুএ একরাম এর নেতৃত্বে বান্দরবানের রাজারহাট, রাঙ্গুনিয়া পাহাড়  দেশীয় তৈরি বাংলা মদ পাহাড়ের সুড়ঙ্গ পথে  পটিয়া সাতগাছিয়া এলাকায় প্রজেক্ট এলাকায় এনে সারা পটিয়া পাচার করছে এমন অভিযোগ এলাকাবাসীর  পাহাড়  মহামারি করোনা সংকট সুয়োগ নিয়ে মাদক ও ইয়াবা কারবারিরা ব্যাপারোয়া হয়ে উটেছে। অভিযোগ রয়েছে ১/২ জন কথিত  সংবাদকর্মী দৈনিক পাঁচশ একহাজার টাকা দিয়ে জমজমাট ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছে মাদক ও ইয়াবা কারবারিরা। এদের মধ্যে মাদক সম্রাট মাহাদাবাদ এলাকার মোঃ একরাম, মোঃ আলম,হাইদগাও দুই নম্বর ওয়ার্ডের মোঃ পেয়ারু, মোঃ সেলিম, কচুয়াই উওর শ্রীমাই মাহবুব, হাইদগাও ২ নম্বর ওয়ার্ডের তুলাতল এলাকার মোঃ কাজেম, কেলিশহর কুয়ার পাড়া এলাকার মোঃ ইউনুস এর পুএ সাইফুর রহমান, মরাখাল এলাকার কালু, কাজী পাড়ার আই এম নাজিম, আকবর শাহ মাজার এলাকার কুতুবউদ্দিন, মহিউদ্দিন, বৈদ্য পাড়া এলাকার সেলিম সহ পৃথক পৃথক সিন্ডিকেট গঠন করে একেক এলাকায় জোন হিসেবে ভাগ করে জমজমাট মাদক ও  ইয়াবা ব্যাবসা চালিয়ে আসলেও সাধারণ জনগণ তাদের ভয়ে মুখ খোলার সাহস পাচ্ছে না বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ। মাদক সম্রাটরা ব্যাবসা করে একন তারা লাখপতি হয়েছেন বলে এলাকার লোকজনের সাথে কথা বলে জানাগেছে। মাদক ব্যাবসায়িরা রাঙ্গুনিয়া কমলাছডি বান্দরবানের রাজার হাট থেকে মাদক ক্ষয় করে পাহাড়ের সুড়ঙ্গ পথে পটিয়ায় এনে চট্টগ্রাম শহর সহ বিভিন্ন উপজেলায় বিকিকিনি করে থাকে। পটিয়া থানার পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে এ ব্যাবসা বীরদর্পে করে যাচ্ছে বলে সচেতন মহলের অভিযোগ। পটিয়া থানার পুলিশ অভিযান চালিয়ে এত মাদক ব্যাবসায়িকে গ্রেপ্তার করলেও কোন অবস্থাতে মাদক ব্যাবসা নির্মুল করা যাচ্ছে না। ফলে এলাকার তরুণ উঠতি বয়সের তরুণ যুবসমাজ ধ্বংসের দিকে ধাবিত হচ্ছে। এর জন্য প্রয়োজন জনগণ সচেতনতা এলাকায় মাদক নির্মুল করা জন্য সর্বসাধারণের কে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানিয়েছেন হাইদগাও- কেলিশহর ইউনিয়নের জাতীয় সংসদের হুইপ আলহাজ্ব শামসুল হক চৌধুরীর দায়িত্ব প্রাপ্ত উন্নয়ন সমন্বয়কারী উপজেলা আওয়ামীলীগ সাবেক সাধারণ সম্পাদক বিজন চক্রবর্তী। তিনি বলেন, মাদক ও ইয়াবা কারবারি যে হোক তাকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান। এছাড়াও আইস ও 

ইয়াবা উদ্ধারে সময় বেশি ব্যয় হচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থার। প্রতিদিন কোথাও না কোথাও ইয়াবার চালান ধরা পড়ছে। গত সাড়ে তিনমাসে প্রায় ১৫ লাখ ইয়াবা উদ্ধার করেছে র‌্যাব-৭। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ উদ্ধার করেছে তিন লাখেরও বেশি ইয়াবা। ইয়াবা উদ্ধারে সফলতা রয়েছে নগর গোয়েন্দা পুলিশেরও। চলতি মাসে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) কক্সবাজার ও টেকনাফ ব্যাটালিয়ন সীমান্ত এলাকা থেকে ৮ লাখ ৮৮ হাজার ইয়াবা ও ১৩ কেজি ক্রিস্টাল মেথ বা আইস উদ্ধার করেছে।বিজিবির অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে পাওয়া তথ্যে জানা যায়, গত ৪ জানুয়ারি থেকে ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত এগারোটি অভিযানে এসব ইয়াবা ও ক্রিস্টাল বা আইস উদ্ধার করা হয়। এরমধ্যে ১১ জানুয়ারি টেকনাফের জীম্বংখালি গাবদাসি এলাকা থেকে ৯০ হাজার, ১৫ জানুয়ারি পালংখালির বালুখাল থেকে ২ লাখ, ২৬ জানুয়ারি নাফ নদীর খারাংখালি থেকে এক লাখ ৮০ হাজার, একইদিনে জিন্নাহখাল থেকে দুই লাখ ৫৮ হাজার ও  ২৭ জানুয়ারি ঘুনধুম এলাকা থেকে ৮০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করে বিজিবি।এছাড়া ১১ জানুয়ারি সাবরাং থেকে এক কেজি, ১১ জানুয়ারি মেরিন ড্রাইভ নোয়াখালী পাড়া থেকে দুই দশমিক ৬৪ কেজি, ১৯ জানুয়ারি জ্বালিয়ার দ্বীপ এলাকা থেকে ৪ দশমিক ১৭৫ কেজি, ২০ জানুয়ারি ৫ কেজি, ২১ জানুয়ারি পশ্চিম টেকনাফের পশ্চিম গোয়ালিয়া থেকে এক কেজিসহ মোট ১৩ কেজি আইস উদ্ধার করেছে বিজিবি টেকনাফ ও কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন। বিজিবির দাবি এসব আইসের বাজারমূল্য ৬২ কোটি টাকা। বিপুল পরিমাণ আইস ও ইয়াবা উদ্ধার করা হলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে পাচারকারীদের ধরতে পারেনি বিজিবি। বলা হচ্ছে, বিজিবি সদস্যদের দেখে পাচারকারীরা নাফ নদীর শূন্যরেখায় ঝাঁপ দিয়ে সাঁতার কেটে মিয়ানমার সীমান্তে চলে যায়।

টেকনাফ বিজিবি-২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল শেখ খালিদ মোহাম্মদ ইফতেখার জানান, অল্প বিনিয়োগে দ্রুত আর্থিক লাভের লোভে ইয়াবা ও আইস পাচারে ঝুঁকছে পাচারকারীরা। আমরা চেষ্টা করছি সীমান্তে মাদক পাচার রোধ করতে।২০২১ সালের অক্টোবর-নভেম্বর ও ডিসেম্বর তিনমাসে নগরীর ষোল থানায় মাদক উদ্ধার সংক্রান্ত মামলা হয়েছে ৩৯০টি। মাদক পাচারে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছে ৫২৮ জন। উদ্ধার করা মাদকের মধ্যে রয়েছে ২ লাখ ৬৮ হাজার ৭৬৭ পিস ইয়াবা, ২৭৬ বোতল ফেন্সিডিল, ১৩১ কেজি গাঁজা, ৪৩৭ লিটার দেশীয় মদ, ১১৯ বোতল বিদেশি মদের বোতল ও ১২৯ গ্রাম ক্রিস্টার মেথ (আইস)।এছাড়া চলতি মাসের ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ৩৫ হাজার ৮১৫ পিস ইয়াবা উদ্ধার করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)। এরমধ্যে ৮ জানুয়ারি বায়েজিদ আতুরার ডিপো থেকে ৫ হাজার, চান্দগাঁও মৌলভীপুকুর পাড় এলকা থেকে ১৬শ, ১১ জানুয়ারি গোয়েন্দা পুলিশ লালদিঘি এলাকা থেকে তিন হাজার, ১৪ জানুয়ারি চান্দগাঁও এলাকা থেকে ৩৪শ, একইদিনে চান্দগাঁও এলাকা থেকে ৭শ, ১৫ জানুয়ারি বাকলিয়া থানা পুলিশ ১৪ হাজার, একইদিনে বন্দর থানা পুলিশ ১৮শ, ১৯ জানুয়ারি নগর গোয়েন্দা পুলিশের উত্তর জোনের কর্মকর্তারা ৪ হাজার ৫শ ১৫ ও ২৫ জানুয়ারি নগর গোয়েন্দা পুলিশের দক্ষিই জোনের কর্মকর্তারা ১৮শ ইয়াবা উদ্ধার করে।২৩ দিনে সাড়ে তিন লাখ ইয়াবা :  র‌্যাব- ৭ চলতি মাসের ১ জানুয়ারি থেকে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত ২৩ দিনে সাড়ে তিন লাখের বেফশ ইয়াবা উদ্ধার করেছে।  এরমধ্যে গত ৫ জানুয়ারি বালুখালী পান বাজার এলাকা থেকে ৯৯ হাজার, সীতাকু-ের বড় দারোগাহাট থেকে ৩৭ হাজার ১৫, ৬ জানুয়ারি চন্দরনাইশের দেওয়ানহাট এলাকা থেকে ৫০ হাজার ২০, সহ অনেক।