চুরি লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
চুরি লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

গফরগাঁওয়ের লংগাইরে গরিব কৃষকের ৩ গরু চুরি

গফরগাঁওয়ের লংগাইরে গরিব কৃষকের ৩ গরু চুরি

স্টাফ রিপোর্টার:ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে এক গরিব কৃষকের প্রায় দুই লাখ টাকা মূল্যের ৩টি গরু চুরি হয়েছে।গত শনিবার (১২ জুন) দিবাগত রাতে উপজেলার লংগাইর গ্রামের শাহজাহানের বাড়িতে এ চুরির ঘটনাটি ঘটে।উপজেলার লংগাইর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল আমিন বিপ্লব গরু চুরির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, শনিবার রাতের যে কোন সময়ে কৃষক শাহজাহানের গরু ঘরের দরজার তালা ভেঙে ১টি ষাড়, ১টি গাভি এবং ১টি বকন গরু নিয়ে যায় চোরেরা। ঘুম থেকে উঠার পর চুরির বিষয়টি নজরে আসে। এদিকে সাম্প্রতিক সময়ে এলাকায় গরু চুরির ঘটনা বৃদ্ধি পেয়েছে।

গফরগাঁও গোয়ালের তালা ভেঙ্গে কৃষকের গরু চুরি

গফরগাঁও গোয়ালের তালা ভেঙ্গে কৃষকের গরু চুরি

আশরাফ আলী ফারুকী
গফরগাঁও (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধিঃ
ময়মনসিংহের গফরগাঁও এক কৃষকের প্রায় আড়াই লাখ টাকা মূল্যের ৬টি গরু চুরি করে নিয়ে গেছে চোরেরা। 
গত বৃহস্পতিবার রাতে পৌরসভার শিলাসী গ্রামের হারেজ আলীর বাড়িতে চুরির ঘটনাটি ঘটে। উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক আওরঙ্গ হেলাল চুরির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানাগেছে, বৃহস্পতিবার রাতের যেকোন সময়ে কৃষক হারেজ আলীর গরু ঘরের দরজার তালা ভেঙে ২টি ষাড়, ২টি গাভি এবং ২টি বাচ্চা গরু নিয়ে যায় চোরেরা। ঘুম থেকে উঠার পর চুরির বিষয়টি নজরে আসে। এদিকে সাম্প্রতিক সময়ে এলাকায় গরু চুরির ঘটনা বৃদ্ধি পেয়েছে। 
কৃষক হারেজ আলী বলেন, ২টা গাভীর দুধ বিক্রি করে আমার সংসার চলতো।আমাকে নিঃস্ব করে দিলো চুর।
গফরগাঁও থানার ওসি অনুকূল সরকার বলেন, বৃহস্পতিবারের চুরির ঘটনা সম্পর্কে আমরা অবগত নয়। তবে পুলিশ তৎপর রয়েছে গরু চুরির ঘটনা প্রতিরোধে।

দৌলতপুরের গরু ব্যবসায়ীকে জয়পুরহাটে মারাধর করে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ

দৌলতপুরের গরু ব্যবসায়ীকে জয়পুরহাটে  মারাধর করে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ

কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি // কুষ্টিয়া দৌলতপুরের গরু ব্যবসায়ী     লাউবাড়ীয়া গ্রামের   মৃত নুরাল মন্ডল এর ছেলে সুজন আলী কে জয়পুরহাট গরুর হাট থেকে উঠিয়ে নিয়ে মারাধর করে প্রায় ৩ লক্কাধীক  টাকা হাতিয়ে নেওয়া অভিযোগ উঠেছে  একই এলাকার পচামাদিয়া গ্রামের   মৃত তফেল মালিথার ছেলে মোজাফফার মালিথা   এর বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। 

এ বিষয়ে সুজন জানান, আমি গরুর ব্যবসা করি। গরু ক্রয়ের জন্য  গত পাঁচ তারিখ  জয়পুরহাটে যায় সেখানে পৌঁছালে মোজফফার ছেলে সেখানে  চাকুরী করে তাই তার পরিচিত ক্যাডার বাহিনী দিয়ে আমাকে উঠিয়ে নিয়ে আমার কাছে থাকা ছিনতাই করে নেওয়ার চেষ্টা করে।পরে আমার কাছে থাকা ২ লক্ষ ৭৩ হাজার টাকা সহ আমাদের এলাকার গরুর ব্যবসায়ী ও হাটমালিক আমাকে উদ্ধার করে এবং হাট মালিক আমার টাকাটা রেখে দিয়ে আমাকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়। আমি দৌলতপুরে  বাড়ি ফিরে মো এর কাছে টাকার ব্যপারে জানতে গেলে আমাকে আবার মরপিট করে। আমি গরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হই। বিষয়টি তদন্ত করে বিচার দাবি করছি।

এ বিষয়ে একাধিক গরু ব্যবসায়ী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন।এ বিষয়ে জয়পুরহাট গরুর হাট মালিক পরিচালনা কমিটির সদস্য মিলনের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে মিলন জানান, দুই পক্ষের হাতাহাতির কারনে টাকাটা আমরা রেখে দিয়েছি। প্রমান অনুসারে যার টাকা তাকে ফিরত দেওয়া হবে।

এ বিষয়ে মোজাফফার হোসেন জানান, আমি সুজনের কাছে টাকা পাই। গ্রামে বসে টাকা নিতে পারিনাই তাই হাট মালিক কে বলে জয়পুরহাট থেকে টাকাটা উদ্ধার করেছি। তার ছেলের বিরুদ্ধ আনা অভিযোগের বিষয়ে তিনি জানান হ্যা আমার ছেলে জয়পুরহাট জেলাতে বি জি বি তে কর্মরত আছে। তবে এই ভাবে কোন ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেওয়া যায় কিনা জানতে চাইলে তিনি সদুত্তর দিতে পারেননি।

দৌলতপুরের গরু ব্যবসায়ীকে জয়পুরহাটে মারাধর করে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ

দৌলতপুরের গরু ব্যবসায়ীকে জয়পুরহাটে  মারাধর করে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি // কুষ্টিয়া দৌলতপুরের গরু ব্যবসায়ী     লাউবাড়ীয়া গ্রামের   মৃত নুরাল মন্ডল এর ছেলে সুজন আলী কে জয়পুরহাট গরুর হাট থেকে উঠিয়ে নিয়ে মারাধর করে প্রায় ৩ লক্ষাধীক  টাকা হাতিয়ে নেওয়া অভিযোগ উঠেছে  একই এলাকার পচামাদিয়া গ্রামের   মৃত তফেল মালিথার ছেলে তোফাজ্জেল এর বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। 

এ বিষয়ে সুজন জানান, আমি গরুর ব্যবসা করি। গরু ক্রয়ের জন্য  গত পাঁচ তারিখ  জয়পুরহাটে যায় সেখানে পৌঁছালে তোফাজ্জেল এর ছেলে সেখানে  চাকুরী করে তাই তার পরিচিত ক্যাডার বাহিনী দিয়ে আমাকে উঠিয়ে নিয়ে আমার কাছে থাকা ছিনতাই করে নেওয়ার চেষ্টা করে।পরে আমার কাছে থাকা ২ লক্ষ ৭৩ হাজার টাকা সহ আমাদের এলাকার গরুর ব্যবসায়ী ও হাটমালিক আমাকে উদ্ধার করে এবং হাট মালিক আমার টাকাটা রেখে দিয়ে আমাকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়। আমি দৌলতপুরে  বাড়ি ফিরে তোফাজ্জেল এর কাছে টাকার ব্যপারে জানতে গেলে আমাকে আবার মরপিট করে। আমি গরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হই। বিষয়টি তদন্ত করে বিচার দাবি করছি।এ বিষয়ে একাধিক গরু ব্যবসায়ী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন।

এ বিষয়ে জয়পুরহাট গরুর হাট মালিক পরিচালনা কমিটির সদস্য মিলনের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে মিলন জানান, দুই পক্ষের হাতাহাতির কারনে টাকাটা আমরা রেখে দিয়েছি। প্রমান অনুসারে যার টাকা তাকে ফিরত দেওয়া হবে।

এ বিষয়ে তোফাজ্জেল হোসেন জানান, আমি সুজনের কাছে টাকা পাই। গ্রামে বসে টাকা নিতে পারিনাই তাই হাট মালিক কে বলে জয়পুরহাট থেকে টাকাটা উদ্ধার করেছি। তার ছেলের বিরুদ্ধ আনা অভিযোগের বিষয়ে তিনি জানান হ্যা আমার ছেলে জয়পুরহাট জেলাতে বি জি বি তে কর্মরত আছে। তবে এই ভাবে কোন ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেওয়া যায় কিনা জানতে চাইলে তিনি সদুত্তর দিতে পারেননি।

সিলেট বাগবাড়ী নরশিংটিলায় হঠাৎ করে চোরের উৎপাত

 সিলেট বাগবাড়ী নরশিংটিলায় হঠাৎ করে চোরের উৎপাত

নিজস্ব প্রতিবেদক: সিলেটে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হঠাৎ করে বেড়েছে চোরের উৎপাত। রাতের আঁধারে বিভিন্ন উপায়ে দোকানে ঢুকে নগদ টাকা, মালামাল ও জরুরি কাগজপত্র নিয়ে যাচ্ছে সংঘবদ্ধ চোরচক্র।গতকাল ৬ জুন রাত আনুমানিক সন্ধ্যা ৬ টার দিকে মা ফ্যাশন লেডিস ফ্যাশনে ক্রেতা সেজে জৈনক বাচ্চাসহ মহিলা সাথে ছিল ১০/১৩ বছরের মেয়েকে সাথে নিয়ে দোকানের ক্যাশ থেকে শাওমি এন্ড্রুয়েট মোবাইল ও নগদ ২০০০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়। এসময় দোকানের প্রোপাইটার পিয়ারা বেগম অন্য ক্রেতাদের কাছে কাপড় বিক্রিতে ব্যস্ত ছিলেন। এরই ফাঁকে তার চোখ ফাঁকি দিয়ে জৈনক বাচ্চাসহ মহিলা ও মেয়ে দুটি সংঘবদ্ধভাবে চুরি করে। এছাড়াও বিগত ১৬ থেকে ১৯ মে পর্যন্ত ১টি বাসা, ১টি মুদি দোকান ও ১টি লেডিস শপে চুরি সংঘতি হয়। দুটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রায় ২ লক্ষ টাকার মালামাল চুরি হয়েছে বলে জানা গেছে।

স্থানীয়রা জানান, গত ১৬ মে নরশিংটিলার বাসিন্দা টগর দত্তের বাসায় রাত আড়াইটার দিকে ঢুকে কয়েকটি মোবাইল ফোন নিয়ে যায় এক বা একাধিক চোর। পরে ১৮ মে হাজি গিয়াস স্টোর নামক মুদি দোকান থেকে দেড় লক্ষ টাকার মালামাল চুরির ঘটনা ঘটে। একই দিন রাতে ওই এলাকার আর এম লেডিস শপ নামক দোকানের শাটারের তালা ভেঙে ৩০ হাজার টাকার শাড়িকাপড় ও কসমেটিক্স মাল নিয়ে যায় চোরেরা।

পরদিন (১৯ মে) রাত ৩টার দিকে স্থানীয় নোমান আহমদের বাসায় ঢুকে চুরি করতে ব্যর্থ হয়ে এলাকার পারভেজ আহমদের বাসা ও এক আইনজীবির বাসায় ঢুকে মূল্যবান মালামাল নিয়ে চোর। সিলেটে একের পর এক দোকান-ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে চুরির ঘটনায় চরম আতঙ্কে আছেন ব্যবসায়ীরা। এ বিষয়ে ব্যবসায়ীরা প্রশাসনের জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের জোর দাবি জানিয়েছেন।

এ বিষয়ে এসএমপি’র অতিরিক্ত উপ-কমিশনার আশরাফ উল্যাহ তাহের বলেন, সিলেটে চুরি-ডাকাতি-ছিনতাইসহ সকল অপরাধ দমনে সেজন্য পুলিশ তৎপর রয়েছে। সম্প্রতি নগরীর বিভিন্ন দোকানে যে দোকানে চুরি সংঘটিত হচ্ছে- এ বিষয়ে অবগত নই। তবু খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।